cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
সশস্ত্র প্রতিরোধ গোষ্ঠীর দ্বারা ‘সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড’কে কঠোরভাবে মোকাবেলা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন মিয়ানামারের জান্তা প্রধান জেনারেল মিন অং হ্লাইং। সোমবার রাজধানী নেপিদোতে বার্ষিক সশস্ত্র বাহিনী প্যারেডে এক বিরল বক্তৃতায় একথা বলেন তিনি। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, মিন অং হ্লাইং তার সরকারের মানবাধিকার রেকর্ডের সমালোচনাকারী দেশগুলোকে সন্ত্রাসের সমর্থক হিসেবে অভিযুক্ত করেছেন।
২০২১ সালে ক্ষমতা দখলের পর থেক মিয়ানমারের সামরিক বাহিনী প্রতিরোধ গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে একটি রক্তক্ষয়ী গৃহযুদ্ধে আটকে আছে। এই সংঘর্ষে কয়েক হাজার মানুষ নিহত হয়েছে এবং ১০ লাখেরও বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
৬৬ বছর বয়সী এই সেনাপ্রধান উল্লেখ করেন, ‘মানুষের স্বার্থ নষ্ট করতে চায় এমন সন্ত্রাসীদের’ বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য “গুরুত্বপূর্ণ শহরে” সামরিক আইন ক্রমবর্ধমানভাবে জারি করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, শেষ পর্যন্ত নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে এবং ‘বিজয়ী দলের’ কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হবে, যদিও চলমান সংঘাতের কারণে এটি কখন ঘটবে তা স্পষ্ট নয়।
জাপানি আক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মিয়ানমারের জাতীয় সেনাবাহিনীর প্রতিষ্ঠার ৭৮তম বার্ষিকী উপলক্ষে এই কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়।
তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এই অনুষ্ঠান বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে। এর মাধ্যমে ক্রমবর্ধমানভাবে বিচ্ছিন্ন মিয়ানমার বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে ধ্বংসাত্মক সামরিক শক্তি প্রদর্শন অব্যাহত রেখেছে।
সোমবারের কুচকাওয়াজে অভ্যুত্থানের এই নেতাকে অভিনন্দন জানানো ইউনিটগুলোর মধ্যে রয়েছে বেসামরিক গণহত্যার মতো অকথ্য নৃশংসতার অভিযোগে অভিযুক্ত অনেকে, যারা তাদের কর্মকাণ্ডের কারণে আন্তর্জাতিক নিন্দা ও নিষেধাজ্ঞার তোপে পড়েছে।
দেশটি অবশ্য চীন ও রাশিয়ার সমর্থন ধরে রেখেছে, যাদের কর্মকর্তারা কুচকাওয়াজে উপস্থিত ছিলেন। সম্প্রতি বেইজিং থেকে কেনা চীনা কে৮ গ্রাউন্ড অ্যাটাক এয়ারক্রাফট এবং এফটিসি২০০০ জেটের পাশাপাশি রাশিয়ান এমআই৩৫ গানশিপ প্রদর্শন করা হয়েছে। অভ্যুত্থানের পর থেকে এই অস্ত্রের অনেকগুলোই বিদ্রোহীদের ঘাঁটিতে হামলায় ব্যবহার করে প্রায়শই বেসামরিক মানুষ এমনকি শিশুদেরও হত্যা করা হয়েছে।
Leave a Reply