cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডেইলি সিলেট ডেস্ক ::
ধারাবাহিকভাবে খুলতে থাকা মেট্রোরেলের স্টেশনের তালিকায় আজ যুক্ত হচ্ছে মিরপুর-১০ স্টেশন। বুধবার ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানি লিমিটেডের (ডিএমটিসিএল) এ তথ্য জানিয়েছে।
এর আগে চালু হয় উত্তরা থেকে উত্তর, আগারগাঁও, পল্লবী, উত্তরা সেন্টার স্টেশন চালু হয়। মিরপুর-১০ নম্বর স্টেশন চালু হওয়ায় এ নিয়ে পাঁচটি মেট্রোরেলের স্টেশনের যাত্রা শুরু হলো। এখন শুধু চারটি স্টেশন-‘উত্তরা দক্ষিণ’, ‘মিরপুর-১১’, ‘কাজীপাড়া’ ও ‘শেওড়াপাড়া’ বাকি থাকবে।
গত মাসের ৯ ফেব্রুয়ারি ডিএমটিসিএলের কার্যালয়ে সংস্থাটির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এম এ এন ছিদ্দিক জানান, মিরপুর-১০ স্টেশন চালু করা হবে ১ মার্চ থেকে। এ ছাড়া মার্চ মাসের মধ্যেই উত্তরা-আগারগাঁও অংশে থাকা বাকি স্টেশনগুলো অর্থাৎ পুরো ৯টি স্টেশনই চালু হবে। মার্চ মাসের মধ্যে সব কটি স্টেশনে ট্রেনের যাত্রাবিরতি দেয়া শুরু হবে। আর জুলাই থেকে পুরোদমে শুরু হবে ট্রেন চলাচল। তখন ভোর থেকে শুরু হয়ে মধ্যরাত পর্যন্ত মেট্রোট্রেন চলবে।
ডিএমটিসিএল জানিয়েছে, মিরপুর-১০ মেট্রো স্টেশনে যাত্রী চলাচল শুরু হলো। সকাল ৮টা থেকে স্টেশন যাত্রীদের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হয়।
এই কর্মকর্তা জানান, প্রথমে দুটি স্টেশন খুলে দেয়ার মাধ্যমে মেট্রোরেল চলাচল শুরু হয়। মানুষ মেট্রোরেল ব্যবহারে অভ্যস্ত হয়ে গেছে। ১ মার্চ থেকে পঞ্চম স্টেশন হিসেবে মিরপুর-১০ স্টেশন খুলে দেয়া হয়। আর অবশিষ্ট ৪টি স্টেশন আগামী ২৬ মার্চের মধ্যেই চালু হবে। অন্য স্টেশনগুলো হলো- উত্তরা সাউথ, মিরপুর-১১, কাজীপাড়া ও শেওড়াপাড়া।
প্রসঙ্গত, ঢাকার উত্তরা থেকে কমলাপুর পর্যন্ত ২১.৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যের প্রথম মেট্রোরেল যেটি এমআরটি লাইন-৬ নামে পরিচিত। এ প্রকল্প সরকার হাতে নেয় ২০১২ সালে। গত ২৮ ডিসেম্বর এই পথের প্রথমাংশ উত্তরা থেকে আগারগাঁও পর্যন্ত উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
মেট্রোরেলের দ্বিতীয় অংশ আগারগাঁও থেকে মতিঝিল ২০২৩ সালের শেষ দিকে চালুর পরিকল্পনা রয়েছে কর্তৃপক্ষের। আর মতিঝিল থেকে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত বর্ধিতাংশ চালু হতে পারে ২০২৫ সালে।
এমআরটি লাইন-৬ প্রকল্পের মূল ব্যয় ছিল ২১ হাজার ৯৮৫ কোটি টাকা। পরে মতিঝিল থেকে কমলাপুর বাড়তি অংশ যোগ হওয়ায় ব্যয় বাড়ে ১১ হাজার ৪৯৬ কোটি ৯২ লাখ টাকা। সর্বমোট ব্যয় দাঁড়ায় ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। এর মধ্যে জাপানের উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠান জাইকার অর্থায়ন ১৯ হাজার ৭১৯ কোটি টাকা ও সরকারি অর্থায়ন ১৩ হাজার ৭৫৩ কোটি টাকা।
Leave a Reply