cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
স্পোর্টস ডেস্ক ::
ঢাকা টেস্টের দ্বিতীয় দিনের শেষ সেশনে একের পর এক দ্রুত উইকেট নিয়ে ভারতকে ৩১৪ রানে অলআউট করেছে টাইগাররা। দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে বিনা উইকেটে ৭ রান করে শান্ত ও জাকিরের জুটি। দ্বিতীয় দিন শেষে ৮০ রানে পিছিয়ে রয়েছে বাংলাদেশ।
মিরপুর টেস্টে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে প্রথম দিন ভালো করতে পারেনি বাংলাদেশ। মুমিনুল হক ছাড়া কোনো ব্যাটসম্যানই নজর কাড়তে পারেনি। হতাশার ব্যাটিংয়ে স্বাগতিকরা গুটিয়ে যায় ২২৭ রানে। শেষ সময়ে বাংলাদেশ ভাঙতে পারেনি ভারতের উদ্বোধনী জুটি। ১৯ রান করে প্রথম দিন শেষ করে সফরকারীরা।
দ্বিতীয় দিনে ইনিংসের ১৪তম ওভারে প্রথম উইকেট হারায় ভারত। তাইজুলের ঘূর্ণিতে পরাস্ত হয়ে এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন ভারতীয় অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। ১০ রান করে সাঁজঘরে ফেরেন তিনি।
নিজের পরের ওভারে আরেকটি এলবিডব্লিউ তাইজুলের। এবার সুইপ করতে গিয়ে আউট হন ২০ রান করা শুভমান গিল। এরপর তৃতীয় উইকেটটাও তুলে নেন তিনিই। স্লিপে দাঁড়িয়ে পূজারার দারুণ এক ক্যাচ নিয়েছেন মুমিনুল হক।
তাইজুলের স্পিন ঘূর্ণির পর তাসকিনের প্রথম আঘাত। লাঞ্চের পরেই বিরাট কোহলির গুরুত্বপূর্ণ উইকেট তুলে নেন তিনি। দলীয় শতরানের আগেই ৪ উইকেট হারায় ভারত। ৩৭তম ওভারে তাসকিনের বলে উইকেটরক্ষক নুরুলের গ্লাভসে ধরা পড়েন বিরাট। ৩টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৭৩ বলে ২৪ রান করে সাঁজ ঘরে ফেরেন তিনি।
৯৪ রানেই ভারতের ৪ উইকেট তুলে নিয়েছিল বাংলাদেশ। সম্ভাবনা ছিল অল্পতেই গুটিয়ে দিয়ে প্রথম ইনিংসে এগিয়ে থাকার। কিন্তু চাপটা ধরে রাখতে পারেনি তাইজুল-মিরাজরা। ১৫৯ রানের বিশাল জুটি গড়ে ভারতকে লিড এনে দেন ঋষভ পান্ত ও শ্রেয়াস আইয়ার।
চা বিরতির পর সে জুটি ভাঙলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ১০৪ বলে ৭ চার আর ৫ ছক্কায় মারকুটে ইনিংস খেলা পান্তকে ৯৩ রানে সাঁজঘরে ফেরান তিনি।
পান্তের বিদায়ের পর ১১ রানের ব্যবধানে ফিরেছেন অক্ষর প্যাটেল। সাকিবের বলে বড় শট খেলতে গিয়ে লং অফ বাউন্ডারিতে ধরা পড়েন প্যাটেল। এরপর আইয়ারকেও ফেরান সাকিব। সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগানো শ্রেয়াস আইয়ার ফেরেন ১০ চার ও ২ ছয়ে ১০৫ বলে ৮৭ রান করে।
অশ্বিনকে ১২ রানে এলবিডব্লিউ করেন সাকিব। ১৪ করে উমেশ যাদব হন তাইজুলের শিকার। সাকিবের শিকার হয়ে সিরাজ ফেরেন ৭ করে।
সাকিব আল হাসান ও তাইজুল ইসলাম নেন ৪টি করে উইকেট। অন্যদিকে মেহেদি মিরাজ ও তাসকিন পেয়েছেন একটি করে উইকেট।
Leave a Reply