cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
স্পোর্টস ডেস্ক ::
চট্টগ্রামের প্রথম টেস্টে দাপুটে জয় তুলে নিয়ে ভারত ২ ম্যাচের সিরিজে ১-০ এগিয়ে গিয়েছে। মিরপুরে টেস্ট সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্টে প্রথম ইনিংসে ২২৭ রানে অলআউট হয়েছে বাংলাদেশ। ৭৩.৫ ওভারে অশ্বিনের বলে উনাদকাটের হাতে ধরা পড়েন খালেদ আহমেদ। খাতা খুলতে পারেননি তিনি। ৪ রানে অপরাজিত থাকেন তাইজুল।
এর আগে, অফ স্পিনারের ক্যারম বলে কাট করবেন নাকি ছাড়বেন দ্বিধায় ছিলেন মুমিনুল হক। তার গ্লাভস ছুঁয়ে ক্যাচ যায় কিপার রিশাভ পান্তের কাছে। দুই টেস্ট পর দলে ফেরা মুমিনুলের প্রত্যাবর্তনটা বেশ ভালোই হলো বলা যায়। কিন্তু মুমিনুলের আক্ষেপ যেন কাটার নয়। ফেরার ম্যাচেই সেঞ্চুরির করার সুবর্ণ সুযোগ হারালেন। লম্বা সময় এক প্রান্ত আগলে রাখা মুমিনুল ১২ চার ও এক ছক্কায় ১৫৭ বলে করেন ৮৪ রান।
বৃহস্পতিবার মিরপুর শেরে বাংলা ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে ব্যাট করতে নামে বাংলাদেশ। ওপেনিংয়ে ব্যাটিংয়ে নেমে শান্ত-জাকির দেখেশুনেই খেলছিলেন। তবে প্রথম ঘণ্টায় উইকেট না হারানো স্বাগতিকরা দলীয় ৩৯ রানে উনাদকাটের বলে রাহুলের ক্যাচ হয়ে সাজঘরে ফেরেন জাকির হোসেন। আগের টেস্টের সেঞ্চুরিয়ান এবার ফেরেন মাত্র ১৫ রানে। চার বলের ব্যবধানে সাজঘরে ফিরেছেন আরেক ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্ত (২৪)।
দিনের প্রথম সেশনের বাকি সময় সাকিব-মুমিনুলের ব্যাটে পার করে স্বাগতিকরা। লাঞ্চ বিরতি থেকে ফিরে প্রথম বলেই চড়াও হতে গেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ফলাফল প্রথম বলেই উইকেট বিলিয়ে দেন তিনি। উমেশ যাদবের বলে উড়াতে গিয়ে পূজারার হাতে ক্যাচ দেন তিনি। ৩৯ বলে ১৩ রানে ফেরেন সাকিব। তার বিদায়ে ভাঙে ৪৩ রানের জুটি।
অধিনায়কের বিদায়ের পর দলকে টেনে তোলেন মুশফিক ও মুমিনুল। তবে এই জুটিও বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। ৪৮ রানের জুটি গড়ে উনাদকাটের দ্বিতীয় শিকার হন মুশফিক (২৬)। এর এক ওভার পর উনাদকাটকে দুই চার মেরে ৭৮ বলে মুমিনুল পৌঁছেন ফিফটিতে। ১২ ইনিংস পর ফিফটির দেখা পান তিনি। যা তার ষোলোতম ফিফটি। পঞ্চম উইকেটে বাংলাদেশ হারায় লিটনকে। ঝড় তুলেও ফেরেন ২৬ বলে ২৫ রান করে। তার বিদায়ে ভাঙে ৪২ রানের জুটি।
এক সেশনে তিন উইকেট হারিয়ে সাবধানী ছিল মিরাজ-মুমিনুল জুটি। ৬৫তম ওভারে মিরাজের চারে দুইশ স্পর্শ করলো বাংলাদেশের রান। তবে প্রথম টেস্টের মত বড় ইনিংস খেলতে পারেননি মিরাজ। তিনি ফেরেন মাত্র ১৫ রান করে। মুমিনুল হকের সঙ্গে ১০৬ বলে ৪১ রানের জুটি গড়েন মিরাজ।
এরপর মুমিনুলের সঙ্গে মাত্র ৬ রানের জুটি গড়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন সোহান (৬)। তাসকিন ফেরেন ১ রান করে। ১৬ রানের আক্ষেপ নিয়ে মাঠ ছাড়েন মুমিনুল। ৮৪ রানে রবিচন্দ্রন অশ্বিনের বলে রিশাভ পান্তের ক্যাচ হন তিনি। তার ১৫৭ বলের ইনিংসে ছিল ১২ চার ও ১ ছয়। এরপর খালেদের বিদায়ে ২২৭ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ।
অশ্বিন ৭১ রানে ৪ উইকেট দখল করেন। উমেশ ২৫ রানে ৪ উইকেট নেন। ৫০ রানে ২টি উইকেট নিয়েছেন জয়দেব উনাদকাট।
Leave a Reply