cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
স্পোর্টস ডেস্ক ::
কাতার বিশ্বকাপের শেষ ষোলোয় দক্ষিণ কোরিয়ার জালে প্রথমার্ধের আগেই চার গোল দিয়ে দিয়েছে ব্রাজিল। সাম্বা নৃত্যের সঙ্গে উড়ছে সেলেসাওরা। শেষ পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়াকে ৪-১ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে গেল ব্রাজিল। এ বার তাদের সামনে লুকা মদ্রিচের ক্রোয়েশিয়া, যারা আগের ম্যাচে টাইব্রেকারে হারিয়েছে জাপানকে।
আজকের ম্যাচের আগে ব্রাজিল ও দক্ষিণ কোরিয়া মুখোমুখি হয়েছে ৭ ম্যাচে। যেখানে আধিপত্য পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলের। সাত ম্যাচের মধ্যে ৬টিতেই জিতেছে হলুদ শিবির। দক্ষিণ কোরিয়ার জয় এক ম্যাচে।
প্রথম থেকেই মাঝমাঠের দখল নিয়ে দুই প্রান্ত সাঁড়াশি আক্রমণ শানায় ব্রাজিল। ম্যাচের ৭ মিনিটেই দলের হয়ে প্রথম গোল করেন ভিনিসিয়ার জুনিয়র। প্রথম গোলের সেলিব্রেশন শেষ হতে না হতে ৬ মিনিটের মধ্যে আসে দ্বিতীয় গোল।
বক্সের মধ্যে রিচার্লসনক ফাউল করেন কোরিয়ান ডিফেন্ডার। পেনাল্টির সিদ্ধান্ত নিতে কোনও দেরি করেননি ম্যাচ রেফারি। চোট সারিয়ে মাঠে ফেরেই পেনাল্টি নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন নেইমার। পেনাল্টি থেকে গোল করে সাম্বার ছন্দে মন মাতানো সেলিব্রেশন দেখে পুরো স্টেডিয়াম।
এরপর ম্যাচের ২৯ মিনিটে দুরন্ত ওয়ান টাচ ফুটবল থেকে দলের হয়ে তৃতীয় গোল করেন রিচার্লসন। তার ঠিক সাত মিনিট পড়ে স্কোরশিটে নিজের নাম তোলেন লুকাস পাকুয়েতা। এরপর প্রথমার্ধে আরও সুযোগ নষ্ট না করলে ব্যবধান আরও বাড়তেই পারত ব্রাজিলের পক্ষে।
পুরো ম্যাচে ব্রাজিল দেখিয়ে দিল তারা সঠিক সময় জ্বলে উঠতে জানে। প্রথম থেকেই মাঠে ছিলেন নেইমার-দানিলো। এ ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়াকে দেখে মনেই হয়নি, তারা উরুগুয়ে, পর্তুগালের মত বড় দলের বিরুদ্ধে এত ভাল ফুটবল খেলেছে।
নেইমার ফ্রি ফুটবলারের ভূমিকায় জায়গা পরিবর্তন করে খেললেন। দ্বিতীয়ার্ধে গোল ব্যবধান বাড়ানোর জন্য খুব একটা মরিয়া হয়নি ব্রাজিল। গোল না খেয়ে শেষ করাই ছিল উদ্দেশ্য। ৭৬ মিনিটে অবশ্য দক্ষিণ কোরিয়ার পক্ষে গোল করে ব্যবধান কমান পাইক। দর্শনীয় গোল।
ব্রাজিল নিয়ে আসে মারটিনেলি এবং দানি আলভেসকে।৮০ মিনিটে তুলে নেওয়া হল নেইমারকে। স্বাভাবিকভাবেই দলের সেরা ফুটবলারকে নিয়ে বেশি ঝুঁকি নিলেন না তিতে।
Leave a Reply