cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মওকুফ সুবিধা উঠে যাওয়ায় আবারও আগের জায়গায় ফিরে গেলো ভোজ্যতেলের ভ্যাট হার। সাড়ে ছয় মাস ধরে ভোজ্যতেল উৎপাদন ও ব্যবসায় পর্যায়ে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট মওকুফ ছিল। আম’দানি পর্যায়ে ১৫ শতাংশের পরিবর্তে ৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ ছিল।
শনিবার (১ অক্টোবর) থেকে সেই রেয়াতি ভ্যাট সুবিধা আর নেই। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) প্রজ্ঞাপনে ৩০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ভোজ্যতেল আম’দানিকারক ও ব্যবসায়ীদের এ সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। শুক্রবার (৩০ সেপ্টেম্বর) এ সুবিধার মেয়াদ শেষ হয়েছে।
বিশ্ববাজারে চড়া দামের দোহাই দিয়ে চলতি বছরের মা’র্চে স্থানীয় বাজারে ভোজ্যতেলের দাম বাড়তে থাকে। একপর্যায়ে ভোজ্যতেলের দাম লিটারে ২০০ টাকা ছাড়িয়ে যায়।
গত ১৪ মা’র্চ এনবিআর প্রজ্ঞাপন জারি করে সয়াবিন ও পাম তেলের উৎপাদন পর্যায়ে ১৫ শতাংশ এবং ব্যবসায় পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট মওকুফ করে। এর দুদিন পরে ভোজ্যতেলের আম’দানি পর্যায়ে আরোপিত ১৫ শতাংশ ভ্যাট কমিয়ে ৫ শতাংশ করা হয়। তখন এর মেয়াদ ঠিক করা হয় ৩০ জুন পর্যন্ত। পরে আবার ৩ জুলাই আরেকটি প্রজ্ঞাপনে ভ্যাট মওকুফ সুবিধার মেয়াদ বাড়িয়ে ৩০ সেপ্টেম্বর করা হয়। শুক্রবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সেই মেয়াদ শেষ হলেও মেয়াদ বাড়ানোর জন্য এনবিআর নতুন কোনো প্রজ্ঞাপন জারি করেনি।
ভোক্তাদের অ’ভিযোগ, ভ্যাট সুবিধা থাকলেও এর সুবিধা তারা পাননি। ১৯২-১৯৩ টাকাতে তাদের প্রতি লিটার তেল কিনতে হয়েছে।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়, বছরে ২০লাখ টন ভোজ্যতেলের চাহিদা আছে। যার মধ্যে মধ্যে দুই লাখ টন স্থানীয় বাজার থেকে সংগ্রহ করা হয়। বাকি ১৮ লাখ টন আম’দানি করা হয়।
Leave a Reply