cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
নতুন ট্রলি আনার পরও ভোগান্তি কমেনি হযরত শাহ’জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। প্রধান ফট’ক পর্যন্ত ট্রলির ব্যবস্থা না থাকায় মা’থায় করে লাগেজ টানতে হচ্ছে যাত্রীদের। ক্যানোপি থেকে বের হওয়ার পথের ব্যারিকেট নিয়ে বিস্তর অ’ভিযোগ যাত্রীদের। ভোগান্তি দূর করতে ক্যানোপির ব্যারিকেট তুলে দিয়ে প্রধান ফট’ক পর্যন্ত ট্রলির ব্যবস্থা করার জো’র দাবি জানিয়েছেন যাত্রীরা।
ঢাকার হযরত শাহ’জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিত্যদিনের দৃশ্য এটি। ক্যানোপি-২ দিয়ে হুইল চেয়ার ব্যবহার করা যাত্রীদের এভাবেই দুর্ভোগ মা’থায় নিয়েই উঠতে হচ্ছে গাড়িতে।
কখনো আবার সারি করে রাখা ট্রলি থেকে লাগেজ মা’থায় নিয়ে গাড়িতে তুলতে দেখা যাচ্ছে বিদেশ ফেরত যাত্রীদের। কিন্তু কেন? কারণ এই ব্যারিকেট। ট্রলির যত্রতত্র ব্যবহার নিয়ন্ত্রণেই বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের এই পদক্ষেপ।
যাদের গাড়ি ভাড়া করার সাম’র্থ নেই কিংবা যারা বাস অথবা ট্রেনে যাবেন, তাদের দেখা যাচ্ছে লাগেজ মা’থায় করে পাড়ি দিতে।
এক যাত্রী বলেন, এখানে আমা’র ক’ষ্ট হবে। কিছু করার নেই।
তবে বিমানবন্দরে বের হওয়ার পথে কার পার্কিং পর্যন্ত ট্রলি ব্যবহারের নির্দেশনা দেওয়া হলেও সে পথ ব্যবহার হয় খুবই কম। বিশ্বের অন্য কোনো বিমানবন্দরে ট্রলি ব্যবহারের বাধা পেতে হয় না বলে অ’ভিযোগ করেন যাত্রীরা।
এক যাত্রী বলেন, কোনো জায়গায় এমন অবস্থা নেই।
এক চালক বলেন, এখানে ব্যারিকেট সরিয়ে দিলে কোনো অ’সুস্থ মানুষকে সহ’জে গাড়িতে তোলা যাবে।
আবার বিমানবন্দরের প্রবেশপথ থেকে টার্মিনাল-২ পর্যন্ত যেতে পথে এমন দৃশ্য সারাবেলাই চোখে পড়ে। বিশেষ করে বাস কিংবা ট্রেনে আসা প্রবাসী যাত্রীদের ক্ষেত্রে তাদের লাগেজ মা’থায় করে আসার ঘটনা বেশি। সামান্য এই পথের জন্য গাড়ি ভাড়া করা তাদের কাছে বিলাসিতা ছাড়া অন্য কিছু না।
এক যাত্রী বলেন, ওখানে ট্রলি নাই। আর সিএনজি করে ব্যাগ আনতে চাইলে অনেক ভাড়া চায়।
বিমানবন্দরের এই সমস্যা সমাধানে দ্রুতই ব্যবস্থা নেওয়ার পরাম’র্শ দিয়েছেন এই স্থপতি।
বাংলাদেশ স্থপতি ইনস্টিটিউটের সাধারণ সম্পাদক ফারহানা শারমিন ইমু বলেন, আপনারা আজকে যে বিষয়টি নিয়ে রিপোর্ট করছেন, সেটি নিয়েই আমি বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষকে চিঠিও দিয়েছি। এটার (হুইল চেয়ার) জন্য একটা র্যাম্প দিতে হয়। এখানে প্রচুর জায়গাও আছে, আমা’র মনে হয় শুধু সদিচ্ছার অভাব।
বিমানবন্দর এলাকাতে শাটল বাস সার্ভিস কিংবা বিকল্প কোনো পরিবহন ব্যবস্থা চালুর উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে জানায় কর্তৃপক্ষ।
শাহ’জালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন মোহাম্ম’দ কা’ম’রুল ইস’লাম বলেন, সিভিল এভিয়েশনের চেয়ারম্যান প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এখানে শাটল বাসের ব্যবস্থার জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। ক্যানোপিগুলো থেকে সংলগ্ন বিমানবন্দরে এবং কাছের রেল স্টেশনে আশা করছি খুব শিগগিরই শাটল সার্ভিস চালু হবে।
Leave a Reply