cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, অনেকে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কার মতো হয়ে যাবে বলে সমালোচনা করেন। তবে বাংলাদেশ শ্রীলঙ্কা নয়, ইউরোপ-আ’মেরিকা হবে। দেশের আগে যে অবস্থা ছিল, এখন আর তা নেই। গ্রামগঞ্জের চেহারা পাল্টে গেছে। ব্যাপক উন্নয়ন হচ্ছে। ২০৪১ সালে বাংলাদেশ উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে। সরকার সেই লক্ষ্যে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
শাহাব উদ্দিন আজ শুক্রবার সকালে নিজের নির্বাচনী এলাকা মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজে’লায় ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে শিক্ষার্থী এবং অসচ্ছল পরিবার ও সংস্কৃতিসেবীদের অনুদানের চেক বিতরণ করেন। এ সময় দুস্থ নারীদের সেলাই যন্ত্র এবং কৃষকদের মধ্যে বিনা মূল্যে রোপা আমন ধানের বীজ ও সার বিতরণ করা হয়। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজে’লা পরিষদের মিলনায়তনে উপজে’লা প্রশাসন এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
সাম্প্রতিক লোডশেডিংয়ের বিষয়ে মন্ত্রী বলেন, ইউক্রেন-রাশিয়ার যু’দ্ধের কারণে জ্বালানি তেল ও গ্যাসের দাম বেড়ে গেছে। তাই বিদ্যুৎ উৎপাদন কম হচ্ছে। এ কারণে লোডশেডিং হচ্ছে। ধৈর্য ধরতে হবে। বেশি দিন এ ক’ষ্ট করতে হবে না। দুই মাসের মধ্যে সব ঠিক হয়ে যাবে। বিদ্যুৎ ব্যবহারে সবাইকে সাশ্রয়ী হতে হবে।
মন্ত্রী শিক্ষাবৃত্তির চেকপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, মাস্টার্স পাস করে চাকরির আশায় না থেকে অনেকে সবজি চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। লেখাপড়া করে সবজি চাষ করলে লজ্জা নেই। এতে আয়ের ব্যবস্থা হবে। পাশাপাশি আরও ১০ জনের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে। সাম্প্রতিক ব’ন্যায় সবারই কিছু না ক্ষতি হয়েছে। হাওর এলাকায় পানি নেমে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জমিতে চাষিরা চাষাবাদ শুরু করেন। শর্ষের চাষ করতে পারেন। এতে তেলের চাহিদা পূরণ হবে। এরপর বোরো ধানের চাষ করা যাবে।
উপজে’লা নির্বাহী কর্মক’র্তা (ইউএনও) সোনিয়া সুলতানার সভাপতিত্বে ও মাধ্যমিক শিক্ষা কার্যালয়ের একাডেমিক সুপারভাইজার মো. আলাউদ্দিনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন উপজে’লা পরিষদের চেয়ারম্যান এম এ মোঈদ, ভাইস চেয়ারম্যান রিংকু রঞ্জন দাস, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রঞ্জিতা শর্মা, উপজে’লার সহকারী কমিশনার (ভূমি) রতন কুমা’র অধিকারী, জুড়ী থা’নার ভা’রপ্রাপ্ত কর্মক’র্তা সঞ্জয় চক্রবর্তী, উপজে’লা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মক’র্তা সম’রজিৎ সিংহ, কৃষি কর্মক’র্তা মুহাম্ম’দ জসিম উদ্দিন, সমাজসেবা কর্মক’র্তা সুমন দেবনাথ প্রমুখ।
উপজে’লা প্রশাসন জানায়, উপজে’লার বিভিন্ন এলাকায় বসবাসকারী ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর ৫০ শিক্ষার্থী ও ৩০টি পরিবারের সদস্যদের মোট ৩ লাখ ২০ হাজার টাকার অনুদানের চেক দেওয়া হয়। এ ছাড়া ব’ন্যা পুনর্বাসন কর্মসূচির আওতায় দুই হাজার কৃষককে পাঁচ কেজি করে রোপা আমন ধানের বীজ এবং ১০ কেজি করে এমওপি (মিউরেট অব পটাশ) ও ১০ কেজি করে ডিএপি (ডাই অ্যামোনিয়া ফসফেট) সার বিতরণ করা হয়েছে।
Leave a Reply