cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
প্রে’মের টানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে তরুণ-তরুণীরা বাংলাদেশে এসে সংসার পাতছেন। এমন খবরের শিরোনাম এখন হরহামেশাই চোখে পড়ছে।
আগে এর চলন খুব একটা দেখা না গেলেও এখন এমন ঘটনা ঘটছে সচারাচরই। তেমনই একটি ঘটনা মিলেছে রাজশাহীতে।
প্রে’মের টানে এবার হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে রাজশাহী এসেছেন ২০ বছর বয়সী মালয়েশিয়ান তরুণী স্যান্ডি। মন দেওয়া-নেওয়ার পর অবশেষে গাঁটছড়া বেঁধেছেন প্রে’মিক জুলফিকারের সঙ্গে।
জুলফিকার রাজশাহী মহানগরীর বিনোদপুর এলাকার মৃ’ত আব্দুস সাত্তারের ছে’লে। জুলফিকার প্রায় ৮ বছর আগে পড়ালেখার জন্য মালয়েশিয়ায় যান। সেখানে পড়াশোনার পাশাপাশি খণ্ডকালীন একটি চাকরিও করতেন। ওই সময় জুলফিকারের সঙ্গে পরিচয় হয় এই তরুণীর।
এই পরিচয় একটা সময় পর পরিণেয় রূপ নেয়। এরপর দুইজনের মধ্যকার প্রে’মের স’ম্পর্ক আরও গভীরতা পায়। শেষ পর্যন্ত ভালোবাসার টানে বাবা-মাকে ছেড়ে উড়ে আসেন রাজশাহীতে।
এখানে এসে জুলফিকারের সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন স্যান্ডি। তার পরিবারও স্যান্ডিকে আনন্দ উৎসবের মাধ্যমেই বরণ করে নেন। ঈদের তিন দিন পর গত ১৪ জুলাই ধ’র্মীয় রীতি অনুযায়ী তাদের বিয়ে সম্পন্ন হয়। এই বিয়েতে খুশি জুলফিকারের গোটা পরিবার, স্বজন, বন্ধু ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা।
বিয়ের পর জুলফিকার বলেন, এই বিয়ে নিয়ে আমা’র ভাই-বোন ও মা আত্মীয়-স্বজন সবাই খুব খুশি। স্যান্ডি আবারও প্রমাণ করলেন সত্যিকারের ভালোবাসা কোনো বাধা, ধ’র্ম ও ভাষা মানে না। স্যান্ডি খ্রিষ্ট ধ’র্মাবলম্বী। সে ধ’র্মান্তরিত হয়েছেন আমা’র জন্য, তার পরিবার ছেড়েছে। ধ’র্মান্তরিত হওয়ার পর তার নাম রাখা হয়েছে আলিশা অ্যানি। বাংলাদেশে এসে আমাকে বিয়ে করছেন। তার এই ভালোবাসা অবশ্যই আমা’র কাছে অনেক বড় প্রাপ্তি।
বিয়ের পর আলিশা অ্যানি বাংলানিউজকে জানান, বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা শেষ। আগামী সপ্তাহেই স্বামী জুলফিকারকে নিয়ে তিনি নিজ দেশ মালয়েশিয়ায় ফিরতে চান। সেখানে দুইজনই নতুনভাবে নিজ ক্যারিয়ার প্রতিষ্ঠায় কাজ করতে চান তিনি।
তিনি মালয়েশিয়ার একজন পাসপোর্ট কর্মক’র্তা এবং তার স্বামী জুলফিকার এখন একজন ব্যবসায়ী। তবে বাংলাদেশ এবং রাজশাহী তার ভীষণ ভালো লেগেছে। তার শাশুড়ি মা তাকে পছন্দ করায় এবং পুত্রবধূ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ায় তিনি অনেক খুশি এবং আনন্দিত। শাশুড়ির সঙ্গে সংসারের কাজ করতে চান। কিন্তু তার শাশুড়ি ভালোবেসে কিছুই করতে দেন না বলেও জানান মালয়েশিয়ান নববধূ।
এদিকে মালয়েশিয়ার মেয়ে স্যান্ডি অর্থাৎ ভিনদেশী এই নববধূকে দেখতে এখন জুলফিকারে বাড়িতে ভিড় করছেন এলাকাবাসী। ভাষাগত সমস্যা থাকলেও মা, ভাই-বোনদের সঙ্গে এরই মধ্যে বেশ সখ্যতা গড়ে তুলেছেন স্যান্ডি। তবে স্যান্ডির সঙ্গে সবার কথোপকথনে দোভাষীর কাজ করছেন রাজশাহীর ছে’লে জুলফিকার।
Leave a Reply