cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
বিদ্যুৎ সংকটে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। লোডশেডিং হতে পারে দুই ঘণ্টা পর্যন্ত। একই সঙ্গে সপ্তাহে একদিন বন্ধ থাকবে পেট্রোল পাম্প।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ে সোমবার সকালে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি বিষয়ক সমন্বয় সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়।
বৈঠক শেষে এসব কথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিষয়ক উপদেষ্টা তৌফিক ই এলাহী চৌধুরী।
তিনি জানান, মঙ্গলবার থেকে এলাকাভিত্তিক লোডশেডিংয়ের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ সিদ্ধান্ত সাময়িক। বিশ্ব পরিস্থিতির উত্তরণ হলে আগের অবস্থানে ফিরে আসা হবে।
ডিজে’লে দিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন স্থগিতের সিদ্ধান্তের কথাও জানান জ্বালানি উপদেষ্টা।
বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ জানান, এখন থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত সারা দেশে একদিন পেট্রোল পাম্প বন্ধের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। তবে কী’ভাবে, কোন পদ্ধতিতে বন্ধ রাখা হবে সেটা পরে জানানো হবে।
বন্দর এলাকাতে সপ্তাহে দুদিন পেট্রোল পাম্প বন্ধ রাখার বিষয়ে ভাবা হচ্ছে বলেও জানান তিনি।
এদিকে বিদ্যুৎ সাশ্রয়ে সরকারি বেসরকারি অফিস ভা’র্চুয়ালি করারও সিদ্ধান্ত হয়েছে সভায়। সরকারি অফিসগুলোতে কী’ভাবে সময় কমিয়ে আনা যায় সেটাও ভাবা হচ্ছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহম’দ কায়কাউস।
বৈঠকে জানানো হয়, সরকারি অফিসগুলো ভা’র্চুয়ালি পরিচালনার ক্ষেত্রে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সমন্বয় করবে।
জ্বালানি তেল ও গ্যাসের আম’দানি মূল্য অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যাওয়ার কারণে সরকার রয়েসয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদনের যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা বিদ্যুতের যাওয়া-আসার স্মৃ’তি ফিরিয়ে এনেছে।
কয়েক বছর ধরে সার্বক্ষণিক বিদ্যুতের অভ্যাসের কারণে বিদ্যুতের যাওয়া-আসা মানুষকে ক’ষ্ট দিচ্ছে, সামাজিকমাধ্যমে অসন্তোষের কথা তুলেও ধরছেন হাজারো মানুষ।
সরকার বলছে, আন্তর্জাতিক বাজারে জ্বালানি তেলের উচ্চ’মূল্য, বিশেষ করে এলএনজির দামে লাফ, ইউক্রেন যু’দ্ধের কারণে কয়লা সরবরাহে বিঘ্নের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন কমাতে হয়েছে।
পাওয়ার সেলের তথ্যানুযায়ী, দেশে বিদ্যুতের চাহিদা রয়েছে ১৫ হাজার মেগাওয়াট। সেই জায়গায় উৎপাদন হচ্ছে সর্বোচ্চ ১৩ হাজার মেগাওয়াট পর্যন্ত।
জ্বালানি তেলের দাম বেশি বলে তেলভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোও পূর্ণ সক্ষমতায় চালানো যাচ্ছে না। ইউক্রেন-রাশিয়া যু’দ্ধ এবং কোভিড-পরবর্তী চাহিদা বাড়ায় আগামী কয়েক মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে অশোধিত তেলের দাম বাড়তির দিকে থাকবে বলেই পূর্বাভাস আছে।
গত এক যুগে বিদ্যুৎ খাতে নানা পদক্ষেপের পরও বিদ্যুৎ উৎপাদনে ঘাটতির কারণে লোডশেডিং ফিরে আসার পর অসন্তোষের মধ্যে গত ৫ জুলাই এই সংকটের কারণ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
ওইদিন সরকারপ্রধান বলেন, রাশিয়া-ইউক্রেন যু’দ্ধের প্রভাবে আন্তর্জাতিক বাজারে তেল, গ্যাসসহ বিদ্যুৎ তৈরির উপকরণের দাম বেড়ে গেছে। সেই সঙ্গে পরিবহনব্যবস্থায় সমস্যা তৈরি হয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশেই বিদ্যুতের জন্য হাহাকার তৈরি হয়েছে।
Leave a Reply