cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
পরীক্ষার উত্তরপত্রে ‘আজকে আমার মন ভালো নেই’ লেখা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষার্থী ভালো নেই। ‘আজকে আমার মন ভালো নেই’ লেখার পর থেকে বিষয়টি নিয়ে নানা মাধ্যমে আলোচনা-সমালোচনা সৃষ্টি হয়। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনও তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়। এসব ঘটনায় আরো বেশি ভেঙ্গে পড়েছেন তিনি। বিষয়টি নিয়ে মানসিক ও পারিবারিকভাবে বিপর্যস্ত অবস্থার মধ্যে রয়েছেন বলে জানান তিনি।
বৃহস্পতিবার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে দেওয়া কারণ দর্শানো নোটিশের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, করোনার মধ্যে দীর্ঘ সময়ে একা থাকাসহ নানা কারণে আমি মানসিক চাপ ও প্রচণ্ড একাকীত্ব অনুভব করি। আমার পরিবার ও বেশকিছু বন্ধুবান্ধবও বিভিন্ন সময়ে আমার এই পরিবর্তনের ব্যাপারে বলেছে। এই বিষয়টা এইভাবে প্রকাশের পর আমি আরও বেশি মানসিক চাপে আছি।
তিনি আরও বলেন, আমি পরীক্ষার হল থেকে কোনো বিশেষ কারণ বা সুনির্দিষ্ট কোনো কিছু চিন্তা করে অতিরিক্ত উত্তরপত্রটি নেইনি। উক্ত উত্তরপত্রটি আমার কোনো পরীক্ষার সরাসরি কোনো অংশ ছিলো না। গত ১২ থেকে ১৫ মে তারিখে আমার প্রথম মিডটার্মের কোনো একটা কোর্সের পরীক্ষা শেষে বের হওয়ার সময় অতিরিক্ত উত্তরপত্রটি ক্লাসের একটি টেবিলের উপরে পড়ে থাকতে দেখি এবং অপ্রোয়জনীয় ভেবে কোনো কিছু চিন্তা না করে উক্ত উত্তরপত্রটি আমি বাসায় নিয়ে আসি।
ওই শিক্ষার্থী বলেন, আমি আমার কোনো শিক্ষকের স্বাক্ষর জাল করিনি কিংবা জালিয়াতির কথা চিন্তা করেও ওই স্বাক্ষরটি করিনি। স্বাক্ষরটির সাথে আমার কোনো শিক্ষকের স্বাক্ষরের কোনো মিল নেই।
নির্দিষ্ট কিছু চিন্তা না করে নিছক মজার ছলে ‘আজকে আমার মন ভালো নেই’ লেখা উত্তরপত্রটি ফেসবুকে পোস্ট করেছেন বলে দাবি করেন ওই শিক্ষার্থী। তিনি বলেন, পোস্ট করার কিছুক্ষণ পরেই আমার কাছে বিষয়টি ঠিক মনে হয়নি। তখনই আমি পোস্টটা ডিলিট করে দেই। কিন্তু বিষয়টি পরে আমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
তিনি আরও বলেন, আসলে আমি কল্পনাতেও ভাবিনি যে বিষয়টা শেষ পর্যন্ত এতো মারাত্মক আকার ধারণ করে আমার ব্যক্তিগত জীবনে এবং আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মানে এভাবে প্রভাব ফেলবে।
একইসঙ্গে এই ভুলের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন অনুতপ্ত ওই শিক্ষার্থী। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনকানুন সম্পর্কে সম্যক ধারণা কম থাকায় মানবিক দৃষ্টিতে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন তিনি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোস্তফা কামাল বলেন, ওই শিক্ষার্থীর ব্যাপারে তদন্ত চলছে। তারপর আলোচনার মাধ্যমে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
এর আগে গত ২৩ জুন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের প্রথম সেমিস্টারের এক শিক্ষার্থীর অতিরিক্ত উত্তরপত্রের প্রথম পৃষ্ঠার ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। উত্তরপত্রে ওই শিক্ষার্থী লেখেন ‘স্যার আজকে আমার মন ভালো নেই’। ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়া এই ছবি শিক্ষার্থীদের মধ্যে সমালোচনা ও হাস্যরস সৃষ্টি করলে বিষয়টি নিয়ে প্রশাসন তৎপর হয়।
Leave a Reply