cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সুনামগঞ্জ জে’লার হাওরাঞ্চলে ব’ন্যা পরিস্থিতি আগ্রাসী রূপ ধারণ করেছে। লাখ লাখ মানুষ ব’ন্যাকবলিত। অনেকের ঘরবাড়ি পানির নিচে। কোথাও কোথাও মানুষ ঘরের চালে, উঁচু কোনো স্থানে, ব’ন্যা আশ্রয় কেন্দ্রে ও স্কুল কলেজের উচু দালানে গরু-ছাগল নিয়ে আশ্রয় নিয়েছে। খাবার পানির সঙ্কটতো আছেই।
এছাড়াও কোনো কোনো জায়গায় মানুষ না খেয়ে দিনাতিপাত করছে। নারী, শি’শু ও বৃদ্ধদের দুর্ভোগ চরমপর্যায়ে পৌঁছেছে। ইতোমধ্যে সিলেট বিভাগের সবকটি জে’লা ব’ন্যাকবলিত। এর মধ্যে কয়েকটি জে’লা গত ২-৩ দিনে আ’ক্রান্ত হয়েছে। সিলেট বিভাগের ৪ জে’লার লাখ লাখ মানুষ গত তিন-চারদিন ধরে ব’ন্যার সঙ্গে ল’ড়ছেন।
জানা গেছে, ব’ন্যাদুর্গত ধ’র্মপাশা ও মধ্যনগর উপজে’লার বিভিন্ন এলাকায় সরকারি ত্রাণ বরাদ্দের পরিমাণ প্রয়োজনের তুলনায় একবারেই অ’প্রতুল। এখন পর্যন্ত বানবাসী মানুষের জন্য ১৫ মেট্রিক টন চাল বরাদ্দ দিয়েছে ধ’র্মপাশা উপজে’লা প্রশাসন। তবে বেসরকারি ত্রাণ তৎপরতা খুব একটা চোখে পড়েনি। ত্রাণ তৎপরতা বাড়ানোর দাবি জানিয়েছেন বিভিন্ন এলাকার বানভাসি মানুষ।
বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের গন্দিরগাঁও কমিউনিটি ক্লিনিকে আশ্রয় নেওয়া ব’ন্যাদুর্গত মানুষেরা জানান, বানের পানিতে আমাদের ঘরবাড়ি ডোবে গেছে। সেই সাথে ঘরে রাখা ধান চাল পানিতে ভেসে গেছে।যার ফলে আম’রা কোনোমতে দিনাতিপাত করছি।যদি আম’রা সরকারি উদ্যোগে অথবা বেসরকারি উদ্যোগে কিছু ত্রাণ পাই তাহলে আম’রা কিছুটা হলেও উপকৃত হব।
স্থানীয়রা বলছেন, ব’ন্যাকবলিত মানুষের মাঝে যেগুলো দেওয়া হচ্ছে ত্রাণসামগ্রী খুবই অ’প্রতুল। ত্রাণের জন্য হাহাকার করছেন লোকজন। কিন্তু কেউই ত্রাণ নিয়ে আসছে না। বসতঘরে পানি থাকায় চুলায় আ’গুন জ্বালানোর মতো পরিস্থিতি নেই। শি’শু খাদ্যেরও তীব্র সংকট রয়েছে।
বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রাসেল আহম’দ বলেন, আম’রা ব’ন্যা আশ্রয় কেন্দ্র গুলোতে চাল বিতরণ করেছি।আজ রান্না করা খিচুড়ি বিতরণ করছি। বানবাসী মানুষের তুলনায় আমাদের ত্রাণের যোগান একেবারেই অ’প্রতুল।
ধ’র্মপাশা উপজে’লা নির্বাহী কর্মক’র্তা মো. মুনতাসির হাসান বলেন, আজকে আম’রা সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানদের মাধ্যমে রান্না করা খিচু’রি বিতরণ করছি। শুকনো খাবারের জন্য প্যাকেট প্রস্তুত করা হচ্ছে।
Leave a Reply