cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ডলারের বিপরীতে টাকার মান আরও পাঁচ পয়সা কমেছে। মঙ্গলবার (৭ জুন) ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক এক ডলারের বিপরীতে ৯২ টাকা নিয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র সিরাজুল ইস’লাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
সোমবার (৬ জুন) ডলারের দাম ছিল ৯১ টাকা ৫০ পয়সা। তবে দিনের শেষভাগে আরও ৪৫ পয়সা বাড়িয়ে ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে ৯১টা ৯৫ পয়সা নিয়েছিল বাংলাদেশ ব্যাংক।
সর্বশেষ মঙ্গলবার (৭ জুন) ডলারের দাম ৫ পয়সা বাড়িয়ে ৯২ টাকা করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এনিয়ে ডলারের বিপরীতে দুদিনে টাকার মান কমলো তিনবার।
আর এক মাসে ডলারের বিপরীতে টাকার মান ৫ টাকা ৫৫ পয়সা কমেছে। এনিয়ে চলতি বছরে ডলারের বিপরীতে ১০ বার মান হারালো টাকা।
মঙ্গলবার (৭ জুন) কেন্দ্রীয় ব্যাংক অন্যান্য ব্যাংকগুলোর কাছে ৯২ টাকা রেটে ১৩০ মিলিয়ন ডলার বিক্রি করেছে। সোমবার (৬ জুন) বিক্রি হয়েছিল ১৩০ মিলিয়ন ডলার।
গত ২ জুন কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতি মা’র্কিন ডলারের দাম ৮৯ টাকা ৯০ পয়সা নির্ধারণ করে দিয়েছিল, যা তার আগে ছিল ৮৯ টাকা। ফলে পাঁচদিনেই ডলারের বিপরীতে টাকার মান কমলো আরও দুই টাকা ৫ পয়সা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইস’লাম জানান, প্রবাসীদের খুশি করার জন্য প্রকৃত দরের ওপর মূল্যায়ণ করে ডলারের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলারে কিনতে খরচ করতে হচ্ছে ৯২ টাকা।
বাজার বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২০ সালের জুলাই থেকে গত বছরের আগস্ট পর্যন্ত আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলারের দাম ৮৪ টাকা ৮০ পয়সায় স্থিতিশীল ছিল। কিন্তু এরপর থেকে বড় ধরনের আম’দানি ব্যয় পরিশোধ করতে গিয়ে ডলার সংকট শুরু হয়, যা এখন পর্যন্ত অব্যাহত আছে।
২০২১ সালের আগস্টের শুরুতেও আন্তঃব্যাংকে প্রতি ডলারের মূল্য একই ছিল। ৩ আগস্ট থেকে দু-এক পয়সা করে বাড়তে বাড়তে গত বছরের ২২ আগস্ট প্রথমবারের মতো ৮৫ টাকা ছাড়িয়ে যায়। এ বছরের ৯ জানুয়ারিতে এটি বেড়ে ৮৬ টাকায় পৌঁছে। এরপর ২২ মা’র্চ পর্যন্ত এ দরেই স্থির ছিল।
পরে গত ২৩ মা’র্চ আন্তঃব্যাংকে আরও ২০ পয়সা বেড়ে ৮৬ টাকা ২০ পয়সায় দাঁড়ায়। ২৭ এপ্রিল আরও ২৫ পয়সা বেড়ে দাঁড়ায় ৮৬ টাকা ৪৫ পয়সা। ১০ মে বাড়ে আরও ২৫ পয়সা। ১৬ মে বাড়ে ৮০ পয়সা। ২৩ মে বাড়ে ৪০ পয়সা।
২৯ মে আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে প্রতি ডলারে ৮৯ টাকা নির্ধারণ করা হয়। এরপরও বাজার স্থিতিশীল হয়নি। পরে সংকট নিরসনে বাংলাদেশ ফরেন এক্সচেঞ্জ ডিলারস অ্যাসোসিয়েশন (বাফেদা) এবং ব্যাংকের শীর্ষপর্যায়ের কর্মক’র্তাদের সংগঠন অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকারস, বাংলাদেশের (এবিবি) দাবির পরিপ্রেক্ষিতে রোববার (২৯ মে) বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তঃব্যাংক মুদ্রাবাজারে ডলার ৮৯ টাকা বেধে দেয়।
আম’দানিকারকদের কাছে বিক্রির জন্য সেলিং রেট নির্ধারণ করা হয় ৮৯ টাকা ১৫ পয়সা। যদিও ব্যাংকগুলো আন্তঃব্যাংক লেনদেনে প্রতি ডলারের বিনিময়মূল্য ৮৯ টাকা ৮০ পয়সার প্রস্তাব করেছিল।
তাতেও বাজার স্থিতিশীল না হওয়ায় ২ টাকা ৫ পয়সা বাড়িয়ে ৯২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে, যা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ মূল্য। আর খোলা বাজারে প্রতি এক ডলারের মূল্য রাখা হচ্ছে ৯৮ থেকে ৯৯ টাকা পর্যন্ত।
Leave a Reply