cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের নেতৃত্ব চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে যাচ্ছে। সোমবার (৬ জুন) তার বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোট অনুষ্ঠিত হতে পারে।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, যদি তিনি অনাস্থা ভোটে হেরে যান, তাহলে তিনি প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব থেকে বিদায় নেবেন।
বরিস জনসনের দল কনজারভেটিভ পার্টির ৫৪ আইনপ্রণেতা অনাস্থা ভোটের আবেদন জানান।
যুক্তরাজ্যের হাউজ অব কমন্সে কনজারভেটিভ পার্টির পার্লামেন্টারি গ্রুপ- কনজারভেটিভ প্রাইভেট মেম্বারস কমিটির চেয়ারম্যান গ্রাহাম ব্রাডি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে অনাস্থা ভোটের যে সীমারেখা অর্থাৎ নিজ দলের সংসদের যে অনাস্থা প্রস্তাব তা পূরণ হয়েছে।
তিনি বলেন, গ্রুপের শতকরা ১৫ ভাগ অর্থাৎ যদি ৫৪ জন এমপি চেয়ারম্যানের বরাবরে প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে আস্থাভোট আহ্বান করে চিঠি লেখেন বা ইমেইল পাঠান, তাহলে আস্থা ভোট হয়।
গ্রাহাম ব্রাডি বলেন, কনজারভেটিভ পার্টির ১৮০ জন আইনপ্রণেতা আজ রাতে (সোমবার, ৬ জুন) বরিস জনসনের অনাস্থা প্রস্তাবে ভোট দেবে। ভোটে হেরে গেলে বরিসকে ক্ষমতা থেকে বিদায় নিতে হবে।
করোনা মহামারির লকডাউনের মধ্যে ডাউনিং স্ট্রিটে মদ পার্টিতে অংশগ্রহণের পর সমালোচিত হন বরিস জনসন। ইতিমধ্যে তিনি ক্ষমাও চেয়েছেন। কিন্তু ব্রিটেনের জনগণ তার প্রতি ক্ষুব্ধ বলেই মনে করা হচ্ছে।
এ ছাড়া বিরোধ দলের পাশাপাশি নিজ দলেও চরম সমালোচিত হন জনসন। এ নিয়ে গত বছর তার পদত্যাগের দাবি ওঠে। চলতি বছর বরিস সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন, তিনি পদত্যাগ করবেন না। তাই সংসদে অনাস্থার মুখে পড়লেন তিনি।
শেষ পর্যন্ত যদি তিনি পদত্যাগ করেন তাহলে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পেতে পারেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী লিজ ট্রাস।
Leave a Reply