cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
দেশে চালের বাজারে চলছে অস্থিরতা। এ অবস্থায় বিভিন্ন জায়গায় অ’ভিযান চালাচ্ছে সরকার। সেই ধারাবাহিকতায় রাজধানীর মোহাম্ম’দপুরে কৃষি মা’র্কে’টে যান জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মক’র্তারা। এই খবর পেয়ে শত শত চালের বস্তা দোকানে রেখেই পালিয়ে যান ব্যবসায়ীরা।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মক’র্তারা বলছেন, জ’রিমানা এড়াতেই ব্যবসায়ীরা এমন করেছেন।
শুক্রবার (৩ জুন) দুপুরে কৃষি মা’র্কে’টে অ’ভিযান চালায় অধিদপ্তর। এসময় দোকান ফেলেই ব্যবসায়ীরা যে যার মতো পালিয়ে যান। তাদের বারবার অনুরোধের পরও দোকানে আসেননি।
এদিকে অ’ভিযানের সময় দেখা যায়, অনেক দোকানে চালের মূল্য তালিকায় অসঙ্গতি। ফলে সেখানে আনোয়ার ট্রেডার্সকে ৫০ হাজার, ম’দিনা রাইস এজেন্সিকে ৫০ হাজার ও সাইকা রাইস এজেন্সি নামের তিনটি দোকানসহ মোট এক লাখ ২০ হাজার টাকা জ’রিমানা করা হয়।
এর আগেও ৩১ মে একই মা’র্কে’টে অ’ভিযান চালিয়েছিল ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর। তখনও চাল রেখে পালিয়ে যান ব্যবসায়ীরা। তখন দুই চালের দোকানকে চার হাজার টাকা জ’রিমানা করা হয়।
ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক বিকাশ চন্দ্র দাস বলেন, আম’রা আজ এসেছি চালের দাম কেন বেড়েছে, তার খোঁজ নিতে। আমাদের আসার খবর পেয়ে অনেক ব্যবসায়ী দোকান থেকে পালিয়ে যান।
তিনি বলেন, চাল যে দামে কেনে, সেখান থেকে দোকান পর্যন্ত আসতে প্রতি কেজিতে ব্যবসায়ীদের আরও দুই টাকা খরচ হয়। পরে এক টাকা (প্রতি কেজি) লাভে সেই চাল বিক্রি করেন তারা। যদিও মূল্য তালিকায় প্রতি কেজিতে ১০-১২ টাকা বেশি দেখা গেছে।
Leave a Reply