cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
আবারও বেসামাল হয়ে পড়েছে নিত্যপণ্যের বাজার। সরকারের বিভিন্ন উদ্যোগ থাকার পরও বিভিন্ন চক্রের কারসাজিতে একেক করে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যায়।
ঈদুল ফিতরের পর আবার দফায় দফায় দাম বাড়ছে বিভিন্ন নিত্যপণ্যের। তেল-পেঁয়াজের পরে এবার রসুনের দাম বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। গত সপ্তাহেও যে রসুন বিক্রি হয়েছে ৪০-৫০ টাকা, এ সপ্তাহে এসে তার দাম বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৯০-১০০ টাকা।
আজ শুক্রবার রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ব্যবসায়ীরা দেশি রসুনের কেজি বিক্রি করছেন ৯০ থেকে ১০০ টাকা, যা একদিন আগেই ছিল ৪০ থেকে ৫০ টাকা। কয়েকদিন আগে ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি বিক্রি হওয়া আম’দানি করা রসুনের দাম বেড়ে ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা হয়েছে।
চলতি সপ্তাহে ৪০ টাকা কেজি দরে মিষ্টি কুমড়া, মুলা ও পেঁপে বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া এ সপ্তাহে ৬০ টাকা কেজি দরে শসা, টমেটো, চিচিঙ্গা, পটল, বরবটি ও ধুন্দল বিক্রি হচ্ছে। আকারভেদে চাল কুমড়া প্রতিপিস ৫০ টাকা এবং লাউ ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে, প্রতি কেজি কাঁচা ম’রিচ ১৩০ টাকা এবং পেঁয়াজের দাম ২৫-৩০ টাকা থেকে কয়েক দফা বেড়ে ৪৫-৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি আলু বিক্রি হচ্ছে ২০ টাকা।
খোলা সয়াবিন তেল খুচরা বাজারে কেজিপ্রতি ২২০-২৫০ টাকায়, পাম অয়েল কেজিপ্রতি ১৯৫-২০০ টাকায় এবং বোতলজাত পাঁচ লিটার সয়াবিন তেল ৯৮০-৯৮৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে, গরুর মাংস প্রতি কেজি ৭০০ টাকা, খাসির মাংস প্রতি কেজি ৯০০ টাকা, ব্রয়লার মুরগি প্রতি কেজি ১৭০-১৮০ টাকা, সোনালি মুরগি প্রতি কেজি ৩০০-৩১০ টাকা এবং লেয়ার মুরগি প্রতি কেজি ২৭০-২৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
প্রতি ডজন লাল ডিম ১১৫ টাকা, প্রতি ডজন হাঁসের ডিমের ১৬০ টাকা এবং প্রতি ডজন দেশি মুরগির ডিম ১৯০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে মাছের দাম অ’পরিবর্তিত রয়েছে।
Leave a Reply