cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
কানাডায় পড়াশোনার খরচ অনেক। এরপর বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের আগ্রহের কোনো শেষ নেই। আগ্রহী স্কলারশিপের সুবিধা দিয়ে থাকে দেশটি।যে কারণ দক্ষিণ এশিয়ার ভা’রত, শ্রীলঙ্কা, পা’কিস্তান থেকে ব্যাপক সংখ্যক শিক্ষার্থী কানাডায় পড়াশোনার জন্য আসেন।
তেমনই একটি স্কলারশিপ ‘ইউবিসি পাবলিক স্কলারস অ্যাওয়ার্ড’। এর আওতায় শিক্ষার্থীদের প্রতিবছর ২০ হাজার ডলার প্রদান করা হবে। বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১৭ লাখ টাকা। এছাড়া উপবৃত্তি ও গবেষণা ভাতা প্রদান করা হবে। কানাডিয়ান নাগরিক, স্থায়ী বাসিন্দা ও আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এই স্কলারশিপ দিচ্ছে দেশটির ব্রিটিশ কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয় (ইউবিসি)। কানাডার কলাম্বিয়া প্রদেশে উচ্চশিক্ষার জন্য এটি একটি প্রাচীনতম বিশ্ববিদ্যালয়। গবেষণার মান ও সংখ্যা উভয় ক্ষেত্রেই এটি বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে অন্যতম।
আবেদন করতে পারেন বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা। আবেদনের শেষ সময় আগামী ২০ মে।
শিক্ষার্থীরা অ্যাকাউন্টিং, বায়োইনফরমেটিক্স, বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ারিংয়, কেমিক্যাল অ্যান্ড বায়োলজিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, রসায়ন, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, কম্পিউটার সায়েন্স, অর্থনীতি, আইন, গণিত, পদার্থসহ বিভিন্ন বিষয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট বিষয়ে পিএইচডি করতে পারবেন।
সুযোগ-সুবিধাসমূহ:
* শিক্ষার্থীদের প্রতিবছর ২০ হাজার ডলার প্রদান করা হবে। বাংলাদেশি টাকায় যার পরিমাণ প্রায় সাড়ে ১৭ লক্ষ টাকা।
* ভ্রমণ ভাতা প্রদান করা হবে।
* গবেষণা ভাতা প্রদান করা হবে।
আবেদনের যোগ্যতা:
* স্নাতক ও স্নাতকোত্তরে ভালো ফলধারী হতে হবে।
* এ বছরের আগস্টের মধ্যে সর্বোচ্চ ৪৮ মাসের পিএইচডি হতে হবে।
* ইউবিসি তে নিবন্ধিত হতে হবে।
* ইউবিসির ভর্তির প্রয়োজনীয়তা পূরণ করতে হবে।
আবেদন প্রক্রিয়া:
অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদন করতে ক্লিক করুন এখানে। বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন।
পড়াশোনার কানাডা: কানাডায় স্কলারশিপ ছাড়া পড়াশোনার খরচ অনেক। তাই সেখানে পড়তে যাওয়ার আগে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি স’ম্পর্কে জেনে তবেই আবেদন করা উচিত। এইচএসসি ও অনার্স পাস করেই অনেক শিক্ষার্থী কানাডার বিভিন্ন কলেজে আবেদন করে থাকেন। ৮-১০ বছর ধরে বাংলাদেশি ছাত্রছা’ত্রীরা কানাডার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে পাড়ি জমাচ্ছেন। তা ছাড়া পড়াশোনা চলাকালে কানাডার নাগরিকত্ব পাওয়ারও সুযোগ রয়েছে।
কানাডার একাডেমিক বছর সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়ে মে মাসে শেষ হয়। বছরে দুটি সেমিস্টার থাকে। সেপ্টেম্বর অথবা জানুয়ারি। তবে সেমিস্টারে ভর্তির জন্য আবেদন প্রক্রিয়া আট মাস আগে শুরু করা ভালো।
সব বিশ্ববিদ্যালয়েরই ওয়েবসাইট রয়েছে। সেখানে গিয়ে আপনি আবেদন করতে পারবেন। স্কলারশিপ আবেদনের সময়সূচি ও যোগ্যতা জানতে আপনাকে তাদের ওয়েবসাইটগুলো ভিজিট করতে হবে।
বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির পর আপনি অনেক ধরনের বৃত্তির সুযোগ পাবেন। সঙ্গে ফ্রি গবেষণার সুবিধা। কানাডার নামকরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো রাজধানীকেন্দ্রিক নয়। বলা যায়, এখানে বিশ্ববিদ্যালয় এবং কলেজগুলো দেশজুড়ে ছড়িয়ে আছে। এখানকার ডিগ্রিগুলো বিশ্বমানের তো বটেই, আ’মেরিকা এবং কমনওয়েলথভুক্ত অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিগ্রিরও সমতুল্য।
Leave a Reply