cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সুনামগঞ্জের দিরাই উপজে’লার চণ্ডিপুর ভরাম হাওড় উপপ্রকল্প নোয়াখালের পূর্বপাশে নদীর তীর উপচে ভরাম হাওড়ে পানি ঢুকছে।
বুধবার দিবাগত রাত থেকে কালনী নদীর তীর উপচে পানি ঢুকতে থাকলেও কেউ এগিয়ে আসেনি। খবর পেয়ে স্থানীয় প্রশাসন ও পাউবোর সহযোগিতায় তাৎক্ষণিক এক্সাভেটর মেশিন দিয়ে ঠেকানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে।
স্থানীয়রা জানান, গতকাল শুরুতে পানি কম ঢুকলেও সময় যত যাচ্ছে ধীরে ধীরে নদীর পানিও বাড়ছে, পানি ঢোকার গতিও বাড়ছে; যে জায়গা দিয়ে পানি প্রবেশ করছে, সে জায়গার প্রশস্ত ও গভীরতাও বাড়ছে।
কৃষকরা বলছেন, অনেকের ধানকা’টা শেষ পর্যায়ে, আবার অনেকে হাওড়ে ধান কাটতে ব্যস্ত সময় পার করছেন। ফলে বাঁধ আ’ট’কাতে এগিয়ে আসছেন না কেউ। প্রথম দিকে কিছু লোক যদি চেষ্টা করতেন, তা হলে আ’ট’কানো যেত। কিন্তু কতিপয় লোক মাছ ধরতে গিয়ে চায়না ছাই (মাছের ফাঁদ) বসিয়ে মাটি সরিয়ে দিচ্ছে এবং পানি প্রবাহ বাড়ছে।
জানা গেছে, ভরাম হাওড়ের চণ্ডিপুরের অংশে ধানকা’টা অর্ধেকেরও বেশি শেষ হলেও ভরামের বৃহৎ অংশে ধানকা’টা মাত্র শুরু হয়েছে। নদীর পানি অস্বাভাবিকভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে অনেক বাঁধ ঝুঁ’কিতে রয়েছে।
উপজে’লা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মক’র্তা নাহিদ জানান, চণ্ডিপুরের দিকে ওভা’রফ্লো হয়ে ভরাম হাওড়ে পানি ঢুকলেও পাউবো এক্সাভেটর মেশিন দিয়ে মাটি ফেলে আ’ট’কানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এ নিয়ে কৃষকের মধ্যে কোনো আতংক নেই। কৃষক ধানকা’টায় ব্যস্ত রয়েছেন, ৩ অথবা ৪ দিনের মধ্যে ধানকা’টা শেষ হবে। ভরাম হাওড়ে ৬০-৭০ ভাগ ধানকা’টা হয়ে গেছে।
Leave a Reply