cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
চট্টগ্রামের বাঁশখালী ও কক্সবাজারের পেকুয়া এলাকা থেকে মানবপাচারকারী চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রে’প্তার করেছে র্যাব-৭। র্যাব জানায়, কম খরচে অসহায় ও দরিদ্রদের মালয়েশিয়ায় পাঠানোর কথা বলে টাকা নেওয়ার পর ট্রলারে তুলতো চক্রের সদস্যরা। এরপর তিন-চার দিন সাগরে ঘোরানোর পর রাতের আঁধারে নামিয়ে দেওয়া হতো সেন্টমা’র্টিন দ্বীপে। গতকাল সোমবার (১১ এপ্রিল) চট্টগ্রামের চান্দগাঁও ক্যাম্পে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান র্যাব-৭ এর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল এম এ ইউসুফ।
তিনি বলেন, মানবপাচারকারী চক্রের পাঁচ জনকে গ্রে’প্তার করা হয়েছে। তারা হলেন-মো. ইসমাইল (৩২), শফিউল আলম (৩৭), রিয়াজ খান রাজু (৪১), মো. হোসেন (৬০) ও মো. ইউনুছ মাঝি (৫৬)। রবিবার চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জে’লার বাঁশখালী এবং পেকুয়া এলাকায় অ’ভিযান পরিচালনা করে এই পাঁচ জনকে গ্রে’প্তার করা হয়। এদের চারজনই চক্রের মূলহোতা।
এস এম ইউসুফ বলেন, সম্প্রতি ১৫-২০ জন ভুক্তভোগী গভীর রাতে পেকুয়া থেকে সাগরপথে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে রওনা হয়। ২-৩ দিন গভীর সাগরে ঘোরাফেরার পরে মালয়েশিয়া পৌঁছেছে বলে রাতে সেন্টমা’র্টিন দ্বীপে সবাইকে নামিয়ে দিয়ে চলে যায়। সকাল হলে ভুক্তভোগীরা বুঝতে পারে তাঁরা প্রতারণার শিকার হয়েছেন। দ্বীপে কয়েক দিন মানবেতর জীবনযাপন করে পরে ভুক্তভোগীরা যে যার মতো করে নিজ বাড়িতে ফিরে আসেন। কয়েকজন ভুক্তভোগী যাবের কাছে চক্রটির বিষয়ে অ’ভিযোগ করেন। পরে পেকুয়ায় তাঁদের একটি বৈঠক থেকে ৫ জনকে আ’ট’ক করেন।
র্যাব-৭-এর প্রধান বলেন, চক্রটির মূল হোতা হলেন দুই সহোদর ইসমাইল হোসেন ও শফিউল আলম। এদের দুজনেরই বি’রুদ্ধে মানব পাচার আইনে ৭টি করে মা’মলা রয়েছে। এরা মূলত মালয়েশিয়া যাওয়ার জন্য লোকজন সংগ্রহ করে তাঁদের কাছ থেকে টাকা ও খালি স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে আরেকজনের হাতে তুলে দেয়।
Leave a Reply