cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
গত এক বছরে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে উড়োজাহাজ টিকেটের দাম অস্বাভাবিক বেড়েছে। এয়ারলাইন্সগুলোর দাবি, জেট ফুয়েলের দাম বাড়ায় টিকিটের দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছেন তারা। তবে তাদের এই বক্তব্যকে অজুহাত হিসেবেই দেখছেন বিশেষজ্ঞরা। এ অবস্থায় টিকেটের দামে যাত্রীদের স্বস্তি দিতে উদ্যোগ নেয়ার আশ্বাস দিলেন বিমান প্রতিমন্ত্রী।
কয়েকমাস ধরেই লাগামহীন উড়োজাহাজ টিকেটের বাজার। আলাপ-আলোচনার পরও নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি টিকেটের দাম। বাধ্য হয়েই বাড়তি পয়সা গোনার দুর্ভোগ মাথায় নিয়েই চলতে হচ্ছে যাত্রীদের।
এয়ারলাইন্সগুলো বলছে, গত ১৫ মাসে জেট ফুয়েলের দাম বেড়েছে ১১ বার, কমেছে মাত্র ২ বার। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে জেট ফুয়েলের দাম ছিলো লিটার প্রতি ৪৮ টাকা। এরপর প্রায় প্রতি মাসেই বাড়তে থাকে দাম।
জেট ফুয়েলের এমন দর বৃদ্ধি বিরল বলে জানাচ্ছে এয়ারলাইন্সগুলো।
ইউএস বাংলা এয়ারলাইন্সের মহাব্যবস্থাপক মো. কামরুল ইসলাম বলেন, “গত ১৭ মাসে ৭৪ শতাংশ জেট ফুয়েলের দাম বেড়েছে। সেখানে অপারেশন কস্টের ৪০ শতাংশ জেট ফুয়েল হয়, স্বাভাবিকভাবে আমাদের প্রি-কোভিড অবস্থার দেখার সুযোগ নেই।”
তবে টিকেটের দাম বৃদ্ধিতে এয়ারলাইন্সগুলোর যুক্তির সাথে একমত নন বিশেষজ্ঞরা।
এভিয়েশন বিষেশজ্ঞ কাজী ওয়াহিদুল আলম বলেন, “যখন ডিমান্ড বেড়ে যায় তখন বিভিন্ন মধ্যসত্তভোগীর সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন ট্রাভেল এজেন্সি বা বিভিন্ন মহলের কিছু লোকজন এটার মধ্যে সম্পৃক্ত হয়ে যায়। তারা টিকিটগুলোকে দুষ্প্রাপ্য করে ফেলেন। এই যে অনাকাঙ্ক্ষিত এটা পরিবেশ সৃষ্টি হচ্ছে, এটা সুযোগ সবাই নিচ্ছেন।”
তবে বিমান প্রতিমন্ত্রী জানান, টিকেটের দাম কমাতে আলোচনা চলছে।
বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী বলেন, “আমরা সর্বোচ্চ পর্যায়ে মধ্যস্থতা করেছি, যাতে এটা সহনীয় পর্যায়ে রাখা যায়। বাধ্য করার সুযোগ কম, আমাদের পক্ষ থেকে প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।”
টিকেটের দাম যৌক্তিক করা হলে আকাশপথে চলাচল আরও জনপ্রিয় হবে বলেই মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
Leave a Reply