cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
রুশ সেনাদের তিন দিক থেকে চালানো আক্রমণে ধীরে ধীরে কোণঠাসা হয়ে পড়ছে ইউক্রেন। যেকোনো সময় রাজধানীর নিয়ন্ত্রণ হারাতে পারে তারা। এ অবস্থায় দেশ ও সাধারণ মানুষকে বাঁচাতে বিদেশি মিত্রদের কাছে আকুতি জানিয়েছেন ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। রাশিয়ার ‘আগ্রাসী আচরণে’ নিজেদের দুর্ভোগের চিত্র তুলে ধরে ঘণ্টায় ঘণ্টায় টুইটারে ভিডিওবার্তা দিচ্ছেন তিনি। অথচ এই নেতাই গত বছর গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি দখলদারদের চালানো বর্বরোচিত হামলাকে এড়িয়ে ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের পাল্টা জবাব নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন। বলেছিলেন, ওই যুদ্ধে নাকি ইসরায়েলই ‘ভিকটিম’ (ভুক্তভোগী) ছিল।
২০২১ সালের ১০ মে থেকে ফিলিস্তিনে টানা বোমাবর্ষণ শুরু করে ইসরায়েলি দখলদার বাহিনী। তাদের আগ্রাসনের জবাবে গাজা থেকে রকেট হামলা চালায় ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ গোষ্ঠী হামাসও। টানা ১১ দিনের ইসরায়েলি হামলায় অন্তত ২৬০ ফিলিস্তিনি নিহত হন, যাদের মধ্যে ৬৭ জনই ছিল কোমলমতি শিশু। আর ফিলিস্তিনি বাহিনীর পাল্টা হামলায় ইসরায়েলে প্রাণ হারান মোট ১২ জন।
We wish everyone safety,you supported The Israeli occupation that stole the Palestinian lands , and now Ukraine is under Russian bombardment and but we pray for you…We do not support the occupation of territories as you do💕🇵🇸
— Waed Suliman 𓂆🇵🇸 (@waeds2001) February 25, 2022
সেই সময় গাজা উপত্যকায় অসংখ্যবার বিমান হামলা ও কয়েক হাজার ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছিল ইসরায়েলি বাহিনী। গুঁড়িয়ে দিয়েছিল কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা ও যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদ সংস্থা অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) কার্যালয় ভবন। গাজায় নির্বিচারে ইসরায়েলি হামলার প্রতিবাদে সোচ্চার হয় গোটা বিশ্ব। ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগও আনে আন্তর্জাতিক মানবধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)।
অথচ সেই সময় ফিলিস্তিনিদের পক্ষে না গিয়ে উল্টো ইসরায়েলিদের হয়ে কথা বলেছিলেন ইউক্রেনের বর্তমান প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি। ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের পাল্টা হামলার নিন্দা জানিয়ে ইসরায়েলকেই ভুক্তভোগী বলে মন্তব্য করেছিলেন তিনি।
জেলেনস্কি এক টুইটে বলেছিলেন, ইসরায়েলের আকাশ ক্ষেপণাস্ত্রে ছেয়ে গেছে। কয়েকটি শহরে আগুন লেগেছে। অনেকে ভুক্তভোগী। আহত হয়েছেন বহু মানুষ। অনেক ট্র্যাজেডি। শোক আর দুঃখ ছাড়া এসব দেখা অসম্ভব। জনজীবনের স্বার্থে অবিলম্বে এ উত্তেজনা বন্ধ করা প্রয়োজন।
আজ ইউক্রেনের অবস্থাও অনেকটা ফিলিস্তিনের মতো। দখলদারদের আক্রমণে রক্তবন্যায় ভাসছে তাদের রাজপথ। এ অবস্থায় ফের আলোচনায় উঠে এসেছে জেলেনস্কির সেই টুইট। দখলদার ইসরায়েলকে ইউক্রেনীয় প্রেসিডেন্টের সমর্থনের কথা উল্লেখ করে অনেকেই টুইট-রিটুইট করছেন।
জেলেনস্কির সেই পোস্টের নিচে এক ফিলিস্তিনি লিখেছেন, আমরা সবার নিরাপত্তা কামনা করি। আপনি ইসরায়েলি দখলদারিকে সমর্থন করেছেন, যারা ফিলিস্তিনের জমি চুরি করেছে। আর এখন ইউক্রেন রাশিয়ার বোমার মুখে পড়েছে। তবুও আমরা আপনার জন্য প্রার্থনা করি… আমরা আপনার মতো এলাকা দখলকে সমর্থন করি না।
Leave a Reply