cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
২১৬ রানের লক্ষ্যে নেমে ৪৫ রানে নেই ৬ উইকেট! আফগানিস্তানের বিপক্ষে বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের এমন দুর্দশার চিত্র মোটেও স্বস্তি দিচ্ছিল না অধিনায়ক তামিম ইকবালকে।
পেসার ফজল হক ফারুকী মাত্র ১০ বলের ব্যবধানে লিটন, তামিম, মুশফিক ও ইয়াসিরের উইকেট তুলে নেন। সাকিব ও মাহমুদউল্লাহ উইকেট উপহার দেন যথাক্রমে মুজিব ও রশিদকে। ৫০ রানের আগেই ৬ ব্যাটসম্যানকে হারিয়ে জয়ের আশা ছেড়ে দিয়েছিলেন তামিম। কিন্তু খাদের কিনারায় দাঁড়িয়ে যোদ্ধার মতো লড়ে গেলেন মিরাজ ও আফিফ।
১৭৪ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়ে তারা অবিস্মরণীয় জয় এনে দেন দলকে। আফিফ ৯৩ ও মিরাজ ৮১ রানে অপরাজিত থেকে বীর বেশে ফেরেন ড্রেসিংরুমে। জয়ের নতুন দুই সেনানীকে নিয়ে দারুণ উচ্ছ্বস্বিত তামিম। পুরস্কার বিতরণী মঞ্চে নিজের আবেগ ধরে রাখতে পারেননি ওয়ানডে অধিনায়ক।
সঞ্চালক আতাহার আলী খান শুরুতেই তার কাছে জানতে চান, ৪৫ রানে ৬ উইকেট হারানোর পর জয়ের ভাবনা এসেছিল কি না? তামিম উত্তর দেন, ‘সত্যি বলতে- না, আমি একবারও ভাবিনি। যদি এখন বলি, আমি বিশ্বাস করেছিলাম তাহলে মিথ্যা বলা হবে। ২১৬ রান তাড়া করতে নেমে ৪৫ রানে ৬ উইকেট হারানো… সত্যিই খুব কঠিন।’
আফিফ ও মিরাজ ধ্বংসস্তুপ থেকে দলকে তুলে প্রতি আক্রমণে ম্যাচ জিতিয়েছেন। তাদের জন্য প্রশংসার ডালা বিছিয়ে দিলেন তামিম, ‘সত্যি বলতে আমি খুবই খুশি। শুধু মাত্র দল জিতেছে বলেই খুশি নই। যেভাবে দুই তরুণ ক্রিকেটার খেলেছে, অবিশ্বাস্য। আমার কোনো শব্দ নেই তাদের ইনিংসের বর্ণনা করার। খুবই খুশি এবং গর্ব হচ্ছে।‘
‘সহজ ছিল না ওদের (রশিদ-নবী-মুজিব) বিপক্ষে ব্যাটিং করা। আমি সব সময়ই বলেছি তাদের দারুণ বোলিং অ্যাটাক আছে। বিশেষ করে তাদের স্পিন অ্যাটাক। কিন্তু তাদেরকে যেভাবে সামলে নিয়েছে, সেটা দেখে অসাধারণ লেগেছে।’– যোগ করেন তামিম।
অধিনায়কের বিশ্বাস দুই তরুণ বাংলাদেশকে আরো ম্যাচ জেতাবে, ‘আমি হৃদয় থেকে প্রার্থনা করছি যে এটাই তাদের শেষ নয়, এখান থেকেই তাদের যাত্রা শুরু হলো। আমাদের জন্য তাদের আরো ম্যাচ জিততে হবে। খুব খুশি তাদের নিয়ে।’
Leave a Reply