cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
দু’চোখের কোণে জল ৭০ বছর বয়সী নিঃসন্তান জামেলা খাতুনের । স্বামী আব্দুল খালেক কে হারিয়েছেন গত বছর।যদিও বয়সের ভা’রে অনেক আগেই কর্মশক্তি হারিয়েছেন তিনি।
স্বামী মা’রা যাওয়ার পর জামেলা প্রতিবেশীর বাড়িতে কোনরকম কাজ করে জীবিকা নির্বাহ করেন।অনেক সময় অনাহারে-অর্ধাহারে দিন কাটে এই বৃদ্ধার। শরীরে বাসা বেঁধেছে নানা রোগ।
হতদরিদ্র বিধবা জামেলার ভাগ্যে আজো জোটেনি বয়স্ক ভাতা কার্ড। স্থানীয় সাবেক ওয়ার্ড মেম্বারের কাছে কাকুতিমিনতি করেও মেলেনি একটি বয়স্ক ভাতার কার্ড। কয়েক বার ফিরতে হয়েছে শূন্য হাতে। ফলে অভাব-অনটনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে অর্ধাহারে-অনাহারে মানবেতর জীবনযাপন করছেন তিনি।হতভাগা বৃদ্ধা জামেলা বেগমের বাড়ি হবিগঞ্জের মাধবপুর উপজে’লার জগদীশপুর ইউনিয়নের বেলঘর গ্রামে।
কিন্তু সেখানে তার ভিটেবাড়ি কিছুই নেই। নিকটাত্মীয় বলতে ভাই ছাড়া কেউই নেই তার। সরজমিনে শনিবার তার গ্রামে গেলে দেখা মিলে জামেলার।
সাংবাদিক দেখেই দুচোখ ভিজিয়ে কা’ন্না শুরু করেন জামেলা।তার প্রশ্ন ‘আর কত বয়স হলে বয়স্ক ভাতার কার্ড পামু?খুব ক’ষ্টে দিন যাইতাছে, ঔষধ খাইতাম টেকা নাই।এখন আর কা’ম কাজ ও করতে পারি না।সরকার যদি আমা’রে একটা বয়স্ক ভাতা কই’রা দিত। স্থানীয় বাসিন্দা বাঁধন দেব জানান, জামেলার ছে’লে মে’য়ে নাই স্বামী ও মা’রা গেছেন।একটা বয়স্ক ভাতা কিংবা বিধবা ভাতার কার্ড হলেও অন্তত কিছুটা চলতে পারত তার।
জগদীশপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মাসুদ খাঁন জানান আমি নতুন নির্বাচিত হয়েছি। বিষয় টি আমি অবগত ছিলাম না,বৃদ্ধা জামেলা খাতুন আমা’র সাথে যোগাযোগ করলে বরাদ্দ সা’পেক্ষে তাকে বয়স্ক ভাতার ব্যাবস্থা করে দেওয়া হবে ।
Leave a Reply