cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের পর এবার প্রাথমিক পর্যাযের শিক্ষার্থীদের জন্যও বন্ধ দুয়ার খোলার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ১ মার্চ থেকে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে সশরীরে পাঠদান শুরু হবে।
শুক্রবার দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘আগামী ১ মার্চ থেকে সব প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলবে। করোনাভাইরাস সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে বৃহস্পতিবার রাতে মন্ত্রণালয় এ স্বিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ বিষয়ে শিগগিরই অফিস আদেশ জারি করা হবে।’
এর আগে বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার সিদ্ধান্ত জানান শিক্ষামন্ত্রী দিপু মনি। তিনি বলেছেন, ‘২২ ফেব্রুয়ারি থেকে মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু হবে। প্রাথমিকের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে আরও দুই সপ্তাহ পরে।’
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে খুললেও স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে জানিয়ে দীপু মনি বলেছেন, ‘যাদের দ্বিতীয় ডোজ টিকা নেওয়া সম্ভব হয়েছে, তারাই শ্রেণিকক্ষে উপস্থিত হবেন। অনেক শিক্ষার্থীর দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়া হয়ে গেছে। ২১ ফেব্রুয়ারির মধ্যে সব শিক্ষার্থীর দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়া সম্ভব হবে। এর আগ পর্যন্ত অনলাইন ও ভার্চুয়াল মাধ্যমে ক্লাসে অংশ নেবে শিক্ষার্থীরা।’
শিক্ষামন্ত্রী অঅরও জানান, মাধ্যমিক স্তরের এক কোটি ২৬ লাখ ৫৭ হাজার ২২২ জন শিক্ষার্থী প্রথম ডোজ টিকা পেয়েছে। প্রথম ডোজ টিকা প্রায় সবাই পেয়ে গেছে। আর দ্বিতীয় ডোজ টিকা পেয়েছে ৩৪ লাখ ৪০ হাজার ৪৪৮ জন।
প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের এখনও টিকার আওতায় আনতে না পারার বিষয়ে দীপু মনি বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নির্দেশনা না থাকায় প্রাথমিকের শিক্ষার্থীদের এখনও টিকার আওতায় আনা যায়নি। তবে এরই মধ্যে ১২ এর কম বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিষয়টি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তর দেখছে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমোদন পেলে তাদেরও টিকার আওতায় আনা হবে।’
উল্লেখ্য, দেশে করোনা সংক্রমণ ফের বেড়ে যাওয়ায় গত ১৩ জানুয়ারি থেকে ১১ দফা বিধিনিষেধ আরোপ করে সরকার। ২১ জানুয়ারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধসহ নতুন করে পাঁচ দফা নির্দেশনা দেয় মন্ত্রিপিরষদ বিভাগ। তাতে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর আরও দুই সপ্তাহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার।
এর আগে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ থেকে ২০২১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ছিল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এরপর ১২ সেপ্টেম্বর সীমিত পরিসরে শ্রেণিশিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়। এ সময়ের মধ্যে ২০২২ সালের এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষা বিষয় ও সময় কমিয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
Leave a Reply