cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
২০২১ সালে পর্তুগালে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোতে শ্রমিক ব্যয় বেড়েছে শতকরা ২.৫ শতাংশ। এটি ধারাবাহিকভাবে বাড়তে থাকবে বলে আশ’ঙ্কা করা হচ্ছে। সোমবার, ১৪ ফেব্রুয়ারি পর্তুগালের জাতীয় পরিসংখ্যান ইনস্টিটিউটে (আইএনই) এ তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে।
২০২১ সালের শ্রমিক ব্যয় সূচক (আইসিটি) ২.৫ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, যা শ্রমিকদের বেতন ব্যয়ের মোট ১.৯ শতাংশ। অন্যান্য খরচে ৪.৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে, সেক্ষেত্রে সরকারি এই পরিসংখ্যান প্রতিষ্ঠানটি শ্রমিক খরচের হারকে ঊর্ধ্বগতির দিকেই ইঙ্গিত করেছে।
পরিসংখ্যান ব্যুরোর মতে, মহামা’রি করো’নাভাই’রাস শুরু হওয়ার পর থেকে লে-অফে থাকা পর্তুগিজ স্থানীয় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিমাণ হ্রাস পেয়েছে। মহামা’রিকালীন আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি কাটিয়ে ওঠতে বেশিরভাগ পর্তুগিজ কোম্পানিই তাদের ব্যবসায়ের জন্য সরকারি অনুদানের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। করো’না কমতে শুরু করায় ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো লে-অফে সিস্টেমের বহির্ভূত হচ্ছেন বা নিজস্বভাবে আর্থিক পরিচালনা করছেন।
তাদের মধ্যে বেশিরভাগ প্রতিষ্ঠানই মহামা’রি পরবর্তীতে দেশের অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধারের জন্য ব্যক্তি উদ্যোগে এককভাবে সামাজিক নিরাপত্তা কাঠামো ফি (সেগুরান্সা সোশ্যাল) দিয়েছেন। অর্থাৎ শ্রমিকদের বেতনের নির্দিষ্ট একটি অংশ শ্রমিকদের বেতন থেকে কে’টে সেগুরান্সা সোশ্যালের জন্য রাখা হতো। যা এখন বেশিরভাগ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানই সম্পূর্ণ অংশ বহন করে থাকেন। প্রধানত এই কারণেই শ্রমিক ব্যয় বেড়েছে।
এছাড়াও প্রতিদিন বেড়ে চলেছে পর্তুগালের চাকরির সর্বনিম্ন বেতন ভাতা। চলতি বছরের জানুয়ারি মাস থেকে পর্তুগিজ সর্বনিম্ন বেতন নির্ধারণ করা হয়েছে ৭০৫ ইউরো যা আগে ছিল ৬৬৫ ইউরো। নতুনভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে ৪০ ইউরো। এতে ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান গুলোতে নিয়োজিত শ্রমিকদের ব্যয়ভা’রও বৃদ্ধি পেয়েছে।
মহামা’রি করো’নাভাই’রাসের কারণে অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলো কোনো উপায় না পেয়ে বাধ্য হয়ে কর্মী ছাঁটাই করছেন। তারা শ্রমিকদের চাকরিতে না যেতে বাধ্য করছেন। শ্রমিকদের অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনায় লে-অফে থাকা বড় প্রতিষ্ঠানগুলো এককভাবে সেগুরান্সা সোশ্যাল (শ্রমিকদের বেতনের কর) দেওয়ার জন্য শর্ত বেধে দিচ্ছেন। তাই হুটহাট করেই বেকারত্বে যাওয়া শ্রমিকদের সংখ্যাও কমেছে, অন্যদিকে সেগুরান্সা সোশ্যালের পরিমাণও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ফিরে তাকালে দেখা যায়, ২০২০ সালে বা মহামা’রি শুরু হওয়ার প্রথম বছরে আইসিটি বা শ্রমিক ব্যয় সূচক বেড়ে দাঁড়িয়েছিল ৮.৬ শতাংশ, যেখানে বেতন খরচ বেড়েছিলো ৯.২ শতাংশ এবং অন্যান্য খরচ ৬.২ শতাংশ। অর্থাৎ আগের বছরের তুলনায় ২০২১ সালে মহামা’রির মাঝামাঝি সময়েও শ্রমিক ব্যয়ের পরিমাণ অনেকটাই কমেছিল যা এখন ঊর্ধ্বগতিতে অবস্থান করছে।
Leave a Reply