cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
২০১৬ সালের জুলাইয়ে হলি আর্টিজানে হা’মলার ঘটনার কারণে ইংল্যান্ডের অনেক ক্রিকেটারই বাংলাদেশ সফরে আসতে রাজি হননি। ব্যতিক্রম ছিলেন অফস্পিনিং অলরাউন্ডার মইন আলি। যিনি নিজ আগ্রহেই এসেছিলেন বাংলাদেশের তিন ওয়ানডে ও দুই টেস্ট খেলতে। তবে এর পেছনে আবার ছিল অন্য আরেকজনের প্রভাব।
সেই অন্যজন আর কেউ নন, খোদ মইনের স্ত্রী’ বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ফিরোজা হোসেন। যার পারিবারিক আদি বাসস্থান সিলেটের পীর মহল্লা এলাকায়। মূলত স্ত্রী’র আগ্রহের কারণেই বাংলাদেশ সফরে আসতে রাজি হয়ে যান মইন। কিন্তু সেবার নিজের শ্বশুরবাড়ির এলাকায় যাওয়া হয়নি মইনের। সবগুলো ম্যাচ খেলেছিলেন ঢাকা ও চট্টগ্রামে।
এবার প্রায় ছয় বছর পর বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (বিপিএল) ক্রিকেট খেলার সুবাদে নিজের শ্বশুরবাড়ির শহরে যেতে পেরেছেন মইন। শনিবার বিপিএলের সিলেট পর্ব খেলতে সেখানে চলে গেছে মইনের দল কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানস। এর সুবাদেই প্রথমবারের মতো শ্বশুরবাড়ির শহরেও যেতে পারলেন মইন।
ছোটবেলায়ই পরিবার নিয়ে ইংল্যান্ডে পাড়ি জমিয়েছিলেন ফিরোজা হোসেনের বাবা এম হোসেন। তবে দীর্ঘদিন থেকেছেন সিলেটের পীর মহল্লায় নিজের বাড়িতে। এখনও দেশে আসলে পীর মহল্লার বাড়িতেই ওঠেন তারা। তবে খেলোয়াড়ি ব্যস্ততার কারণে এর আগে কখনও স্ত্রী’র সঙ্গে সিলেটে যাওয়া হয়নি ইংলিশ অলরাউন্ডারের।
এবার প্রথমবার সিলেটে গিয়ে আপ্লুত মইন আলি। তিনি নিজেও পা’কিস্তানি বংশোদ্ভূত। তবে এখন পরিবার পরিজন নিয়ে ইংল্যান্ডেরই স্থায়ী বাসিন্দা। তাই তার কাছে বাংলাদেশ, পা’কিস্তান কিংবা ইংল্যান্ড- সবগুলোকেই নিজের বাড়ির মতো মনে হয়। তবে প্রথমবার শ্বশুরবাড়ির এলাকায় যাওয়ার অনুভূতি যে আলাদা, সেটিও জানিয়েছেন মইন।
আজ সিলেটে সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে এ বিষয় প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশও বাড়ি, পা’কিস্তানও বাড়ি, ইংল্যান্ডও বাড়ি। আমা’র কাছে সব একইরকম মনে হয়। আমা’র শ্বশুরবাড়ির সবাই এখানের। তাদের সবার প্রতি আমা’র অনেক শ্রদ্ধা রয়েছে। আমি প্রথমবার সিলেটে এলাম। তারা সবসময় আমাকে বলে, সিলেটে চলো, সিলেটে চলো। কিন্তু সময় বের করতে পারি না।’
করো’নাভাই’রাসের সুরক্ষাজনিত কারণে জৈব সুরক্ষা বলয়ে থাকায় সিলেট শহর ঘুরে দেখা হবে না মইনের। সেই আক্ষেপ থাকলেও সিলেটে যাওয়ার খুশিই বেশি তার, ‘এবার সিলেটে এসে ভালো লাগছে। এটি দুঃখজনক যে (জৈব সুরক্ষা বলয়ের কারণে) বাইরে কোথাও যেতে পারবো না। তবে এখানে এসে খুব আনন্দিত আমি। কারণ আমা’র পরিবার এখানের। তাই সিলেটে এসে আমি অনেক খুশি।’
এসময় সিলেটি ভাষা শেখার আগ্রহের কথা জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘আমি কিছু সিলেটি শব্দ জানি। সত্যি বলতে, আরও বেশি শিখতে পারলে ভালো হতো। আমি আরও শেখার চেষ্টা করবো, যেহেতু এখানে এসেছি। হোটেলে ছে’লেরা আমা’র সঙ্গে সিলেটি ভাষায় কথা বলে। তাই আমাকে আরও সিলেটি শব্দ শিখতে হবে।’
Leave a Reply