cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
করো’নায় বাড়তে থাকা প্রবাসী আয়ে দেখা দিয়েছে ছন্দপতন। অর্থবছরের প্রথম ৬ মাসে আয় কমেছে ২৬ শতাংশের ওপরে। বিদেশে কর্মসংস্থান কমে যাওয়ার পাশাপাশি হুন্ডির কারণে রেমিট্যান্স কমতে পারে বলে ধারণা বিশ্লেষকদের। যদিও বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত নন তারা। বাংলাদেশ ব্যাংক বলছে, হুন্ডি নিরুৎসাহিত করতে প্রণোদনা বাড়িয়েছে সরকার। বিদেশে কর্মী পাঠানো বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রবাসী আয়ও ঘুরে দাঁড়াবে বলে আশা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের।
আশ’ঙ্কা থাকলেও করো’নাকালে বাড়তে থাকে প্রবাসী আয়। গত অর্থবছর প্রবাসীরা রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন সাড়ে ২৪ বিলিয়ন ডলারের বেশি, যা এ যাবতকালের মধ্যে সর্বোচ্চ।
তবে প্রবাসী আয়ের সেই ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় কিছুটা ছন্দপতন। চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে ধারাবাহিকভাবে কমছে রেমিট্যান্স প্রবাহ। প্রথম ৬ মাসে এ খাত থেকে আয় এক হাজার ২৩ কোটি ডলার। যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৬ শতাংশ কম।
করো’নায় বিদেশে কর্মীর চাহিদা কমলেও তা আবারো ঘুরে দাঁড়িয়েছে। তাই এ বছর প্রবাসী আয়ও বাড়বে। তবে হুন্ডি নিরুৎসাহিত করতে ব্যাংক ও দূতাবাসকে কাজে লাগানোর পরাম’র্শ এবিবির সাবেক সভাপতি নুরুল আমিনের।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইস’লাম বলছেন, বৈধ পথে রেমিট্যান্স আনতে সব ধরনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। বাড়তি প্রণোদানায় প্রবাসীরা ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা পাঠাতে আরও বেশি উৎসাহিত হবে।
এখন বিদেশে কর্মী পাঠানোর যে ধারা চলছে, তা অব্যাহত থাকলে প্রবাসী আয়ে নেতিবাচক প্রভাব পড়বে না বলেও আশা বাংলাদেশ ব্যাংকের।
Leave a Reply