cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের দাবিতে শাহ’জালাল বিজ্ঞান ও প্রযু’ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আ’ন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা অনশন চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। কর্মসূচি শুরুর সপ্তম দিনে মঙ্গলবার রাত ৯টা ২৫ মিনিটে তারা এ ঘোষণা দেন।
অনশনকারী শিক্ষার্থীদের পক্ষে এই ঘোষণা দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র শাহরিয়ার আবেদিন।
এরআগে আ’ন্দোলনরতদের একটি দল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বরে সমবেত হয়ে অনশনকারীদের অনশন ভাঙার অনুরোধ জানান। তারা উপাচার্যবিরোধী আ’ন্দোলন চলবে বলে শপথও নেন। শিক্ষার্থীদের এই শপথ পড়ান মোহাইমিনুল বাশার রাজ।
এই শপথের পর অনশনকারী শিক্ষার্থীদের সঙ্গে তাদের আলোচনা হয়।
উল্লেখ্য, শাবি শিক্ষার্থীদের আ’ন্দোলনের শুরু ১৩ জানুয়ারি। রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রাধ্যক্ষ জাফরিন আহমেদ লিজার বি’রুদ্ধে অসদাচরণের অ’ভিযোগ তুলে তার পদত্যাগসহ তিন দফা দাবিতে আ’ন্দোলন শুরু করেন হলের কয়েক শ ছা’ত্রী। ১৬ জানুয়ারি বিকেলে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি ভবনে উপাচার্যকে অব’রুদ্ধ করেন। তখন শিক্ষার্থীদের লা’ঠিপে’টা করে উপাচার্যকে মুক্ত করে পু’লিশ। এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া হয়। পু’লিশ সে সময় সাউন্ড গ্রেনেড ও রাবার বুলেট ছোড়ে। শিক্ষার্থীরাও ইট-পাট’কেল ছোড়ে। এ ঘটনায় পু’লিশ, শিক্ষক, শিক্ষার্থীসহ অর্ধশত আ’হত হন। সে রাতেই বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্ট’কালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। শিক্ষার্থীরা তা উপেক্ষা করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে তার পদত্যাগ দাবিতে আ’ন্দোলন নামেন।
১৯ জানুয়ারি দুপুর ৩টা থেকে উপাচার্যের পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আম’রণ অনশনে বসেন ২৪ শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে একজনের বাবা হৃদরোগে আ’ক্রান্ত হওয়ায় তিনি অনশন শুরুর পরদিনই বাড়ি চলে যান। ২৩ জানুয়ারি আরও চারজন ও ২৪ জানুয়ারি একজন শিক্ষার্থী অনশনে যোগ দেন।
এর মাঝে উপাচার্য ইস্যুতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ২২ জানুয়ারি গভীর রাতে ভা’র্চুয়ালি বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী। বৈঠকে উপাচার্যের পদত্যাগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না এলেও দাবিগুলো লিখিতভাবে জমা দেয়ার পরাম’র্শ দেন তিনি। সেইসঙ্গে অনশন ভাঙার অনুরোধও জানান শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি। তবে বৈঠকের পর শিক্ষার্থীরা জানান, তাদের মূল দাবি উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহম’দের পদত্যাগ। এই দাবি না মানা পর্যন্ত তারা আ’ন্দোলন থেকে সরবেন না, অনশনও চালিয়ে যাবেন। ২৩ জানুয়ারি রাতে শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের বাসভবনের পানি ও বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন। ২৮ ঘণ্টা পর সোমবার রাত সাড়ে ১২টার দিকে বিদ্যুৎ সংযোগ চালুও করেন তারা।
আজ মঙ্গলবার বিকালে আ’ন্দোলনকারী অনশনরত সহযোদ্ধাদের অনশন ভঙ্গের অনুরোধ জানালেও অনশনকারীরা তাদের সিদ্ধান্তে অনড় থাকেন।
Leave a Reply