cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের পদত্যাগের দাবিতে আ’ন্দোলনরত শাহ’জালাল বিজ্ঞান ও প্রযু’ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীদের আর্থিক লেনদেনের ছয়টি অ্যাকাউনন্ট বন্ধ করে দেওয়ার অ’ভিযোগ ওঠেছে।
সোমবার (২৪ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় এসব অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে অ’ভিযোগ করেন আ’ন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
শিক্ষার্থীরা জানান, শিক্ষার্থীদের আ’ন্দোলনে আর্থিক যোগান নিশ্চিত করতে রকেট, নগদ, বিকাশ ও ব্যাংক অ্যাকাউন্টসহ মোট ছয়টি অ্যাকাউন্টে লেনদেন করছিলেন। কিন্তু সোমবার সন্ধ্যা থেকে রকেট, নগদ, বিকাশে কোনো লেনদেন করা যাচ্ছে না। এই নম্বরগুলো থেকে কল দিতে পারছেন না এবং কোনো কল ঢুকছে না। শাবিপ্রবির যে কোনো কর্মসূচিতে সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীরা যৌথ উদ্যোগে ফান্ড তৈরি করে থাকেন। এ আ’ন্দোলনেও সেভাবেই অর্থ সংগ্রহ চলছিল।
গত রোববার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় আ’ন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদের বাসভবনের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।
রোববার বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা বলেছেন, আম’রণ অনশনের পরও উপাচার্য পদত্যাগ না করলে তাকে পূর্ণ অব’রুদ্ধ করে রাখা হবে।
উল্লেখ্য, শাবি শিক্ষার্থীদের আ’ন্দোলনের শুরু ১৩ জানুয়ারি। রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রাধ্যক্ষ জাফরিন আহমেদ লিজার বি’রুদ্ধে অসদাচরণের অ’ভিযোগ তুলে তার পদত্যাগসহ তিন দফা দাবিতে আ’ন্দোলন শুরু করেন হলের কয়েক শ ছা’ত্রী। ১৬ জানুয়ারি বিকেলে শিক্ষার্থীরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি ভবনে উপাচার্যকে অব’রুদ্ধ করেন। তখন শিক্ষার্থীদের লা’ঠিপে’টা করে উপাচার্যকে মুক্ত করে পু’লিশ। এরপর পু’লিশ ৩০০ জনকে আ’সামি করে শিক্ষার্থীদের বি’রুদ্ধে মা’মলা করে। সেদিন রাতে বিশ্ববিদ্যালয় অনির্দিষ্ট’কালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে শিক্ষার্থীদের হল ছাড়ার নির্দেশ দেয় কর্তৃপক্ষ। শিক্ষার্থীরা তা উপেক্ষা করে উপাচার্যের বাসভবনের সামনে অবস্থান নিয়ে তার পদত্যাগ দাবিতে আ’ন্দোলনে নামেন।
বাসভবনের সামনে অবস্থানের কারণে গত ১৭ জানুয়ারি থেকেই অব’রুদ্ধ অবস্থায় আছেন উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহম’দ। ১৯ জানুয়ারি দুপুর আড়াইটা থেকে উপাচার্যের পদত্যাগ না করা পর্যন্ত আম’রণ অনশনে বসেন ২৪ শিক্ষার্থী। তাদের মধ্যে একজনের বাবা হৃদরোগে আ’ক্রান্ত হওয়ায় তিনি অনশন শুরুর পরদিনই বাড়ি চলে যান। বাকি ২৩ অনশনকারীর মধ্যে ১৬ জন অ’সুস্থ হয়ে হাসপাতা’লে ভর্তি আছেন। ২৩ জানুয়ারি আরও চারজন শিক্ষার্থী অনশনে যোগ দেন।
এর মাঝে উপাচার্য ইস্যুতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ২২ জানুয়ারি গভীর রাতে ভা’র্চুয়ালি বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী। বৈঠকে উপাচার্যের পদত্যাগের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত না এলেও দাবিগুলো লিখিতভাবে জমা দেয়ার পরাম’র্শ দেন তিনি। তবে বৈঠকের পর শিক্ষার্থীরা জানান, তাদের মূল দাবি উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহম’দের পদত্যাগ। এই দাবি না মানা পর্যন্ত তারা আ’ন্দোলন থেকে সরবেন না। ২৩ জানুয়ারি দুপুরের পর শিক্ষার্থীদের আবার শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল। তবে তা না হওয়ায় তারা উপাচার্যকে অব’রুদ্ধের ঘোষণা দেন।
Leave a Reply