cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
শাহ’জালাল বিজ্ঞান ও প্রযু’ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের আ’ন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের নেপথ্যে অন্যকিছু বা অন্যকারও উপস্থিতি আবিষ্কারে ম’রিয়ে একটি বিশেষ মহল। এমনকি অনেক সাংবাদিকও। তবে পুরো আ’ন্দোলন পরিস্থিতি খুব কাছে থেকে দেখা এবং সরকারের পক্ষে শিক্ষার্থীদের সাথে মধ্যস্ততাকারী, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল তেমন কিছুর দেখা এখনো পাননি বলে জানিয়েছেন। তবে শিক্ষার্থীদের মত পরিবর্তনের বিষয়টাকে তিনি অল্প বয়স এবং অ’ভিজ্ঞতার ঘাটতি বলে ‘অন্যকিছু’র উপস্থিতি উড়িয়ে দিয়েছেন।
আজ শুক্রবার ( ২১ জানুয়ারি ) সন্ধ্যায় শাবি ক্যাম্পাসে গণমাধ্যম কর্মীদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি তাদের অনভিজ্ঞতাকে দায়ী করেন।
বিষয়টা হচ্ছে শিক্ষামন্ত্রীর দেয়া আলোচনার প্রস্তাবে প্রথমে রাজি হওয়া ও পরে মতপরিবর্তন নিয়ে। শুক্রবার বিকেল সোয়া ৩টার দিকে শিক্ষামন্ত্রী ডাক্তার দিপু মণি আ’ন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সাথে মোবাইলে আলাপ করেন। এ সময় তাদের কায়েকজন প্রতিনিধি নিয়ে ঢাকায় তার সাথে আলোচনার প্রস্তাব দিলে শিক্ষার্থীরা ঘন্টাখানেকের মধ্যে ৫ জনের নাম জানানোর কথা বলে। এমনকি তারা সন্ধ্যায় ঢাকায় রওয়ানা হওয়ার আগ্রহও দেখায়।
কিন্তু পরে তারা তাদের নিজেদের মধ্যে আলোচনা শেষে সিদ্ধান্ত নেয় যে, অ’সুস্থ সহযোদ্ধাদের এ অবস্থায় রেখে ঢাকায় যাওয়া তাদের উচিৎ হবেনা। তারচে বরং অনলাইনেই আলোচনা হতে পারে। তাছাড়া শিক্ষামন্ত্রী তাদের মাতৃসম।
তাই তারা বিনয়ের সাথেই তাকে সিলেট আসার আহ্বান জানান। তা সম্ভব না হলে ভা’র্চুয়ালিই আলোচনার পাল্টা প্রস্তাব দেন আ’ন্দোলনকারীরা।
এ ব্যাপারে সন্ধ্যায় আবার ক্যাম্পাসে ফিরে নাদেল যখন গণমাধ্যমকে শিক্ষার্থীদের অবস্থানের ব্যাপারে অবগত করেন, তখন কেউ কেউ এই মতপরিবর্তনের পেছনে অন্য কোন শক্তি বা অন্য কারও অস্তিত্ব আছে কি না জানতে চাইলে নাদেল বলেন, আসলে এখন পর্যন্ত সেরকম কিছু আমি পাইনি। আমা’র আশা ভবিষ্যতেও তা পাবোনা। তবে শিক্ষার্থীদের মতপরিবর্তনের বিষয়টি আসলে তাদের অল্পবয়স এবং অ’ভিজ্ঞতার ঘাটতি। আর কিছু নয় বলেই আমা’র বিশ্বা’স।
উল্লেখ্য, গত ১৩ জানুয়ারি রাতে তিন দফা দাবিতে হল ছেড়ে ক্যাম্পাসে নামেন শাবির বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের শিক্ষার্থীরা। এরপর গত রোববার তারা ভিসি অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিনকে অব’রুদ্ধে করে রাখেন। তাকে মুক্ত করতে ক্যাম্পাসে পু’লিশ প্রবেশ করে। তারা লা’ঠিচার্জ, টিয়ারশেল নিক্ষেপ, এমনকি শটগানের গু’লিও ছোঁড়েন। এ ঘটনায় পু’লিশসহ আ’হত হন অন্তত অর্ধশত। এরপর থেকেই শিক্ষার্থীরা ভিসিকে দায়ী করে একদফা আ’ন্দোলন শুরু করে। ঘেরাও করে তার বাসভবন।
বুধবার দুপুরের মধ্যে ফরিদ উদ্দিন পদত্যাগ না করায় তারা অনশন শুরু করেন। আ’ন্দোলনকারীদের মধ্যে ২৪ জন ছে’লেমে’য়ে উপাচার্জের বাসভবনের সামনে তাদের আ’ন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার পথে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৬ জন অ’সুস্থ হয়ে হাসপাতা’লে যান। শুক্রবার পর্যন্ত সংখ্যাটা ১৩ জনের কোটায় পৌঁছে গেছে। এ অবস্থায় শিক্ষামন্ত্রী ডাক্তার দিপু মণি আজ বিকেল ৪টায় সরাসরি মোবাইলে তাদের সাথে কথা বলে ঢাকায় গিয়ে আলোচনার প্রস্তাব দিয়েছিলেন।
তারা যেতে চাইলে শনিবার সকালে শিক্ষামন্ত্রীর নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় বিমানে যাতায়াতের প্রস্তাবও দিয়ে রেখেছেন দিপু মনি।
তবে শুক্রবার সন্ধ্যায় গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে শাবির আ’ন্দোলনরতরা জানিয়েছেন, সহযোদ্ধাদের মৃ’ত্যুর মুখে রেখে তারা ঢাকায় যেতে পারবেন না। শিক্ষামন্ত্রী সিলেট আসতে পারলে ভালো, না পারলে তারা ভা’র্চুয়ালি আলোচনায় প্রস্তুত।
Leave a Reply