cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সবকিছু খোলা রেখে করো’না সংক্রমণ বেড়ে চলার কারণে শুধু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের বিপক্ষে বেশিরভাগ শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অ’ভিভাবক। তারা চান, সংক্রমণ আরো বাড়লেও কঠোর স্বাস্থ্যবিধি মেনে সীমিত পরিসরে হলেও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা হোক। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার পক্ষে। সেই সঙ্গে সব শিক্ষার্থীর টিকা নিশ্চিত করার কথা বলছেন তারা।
জানুয়ারির শুরুতে করো’না সংক্রমণের হার ছিল ২ শতাংশের কিছু বেশি। ১৯শে জানুয়ারি এসে সংক্রমণের হার ২৫ শতাংশ ছাড়িয়েছে। ওমিক্রনের প্রভাবে সংক্রমণ যে আরও বাড়বে সে বিষয়ে সতর্ক করছেন বিশেষজ্ঞরা। শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়লে আবারো চালু হতে পারে অনলাইন ক্লাস।
সংক্রমণের এই উর্ধ্বগতি দেখে শিক্ষার্থী, শিক্ষক ও অ’ভিভাবকদের শ’ঙ্কা আবারো না বন্ধ হয়ে যায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। তারা কোনভাবেই চাননা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আবারো বন্ধ হয়ে যাক।
আগের অ’ভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অ’ভিভাবকরা বলছেন, অনলাইনে ক্লাস খুব একটা কাজে আসেনি।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে এখন যেভাবে শ্রেণীকক্ষে ক্লাস হচ্ছে তাতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের মত সিদ্ধান্ত নেয়ার কোন দরকার নেই বলে মনে করেন শিক্ষকরা।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরাও স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখার পক্ষে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ড. আবু জামিল ফয়সাল বলেন, শিক্ষার্থীদের শতভাগ টিকার আওতায় আনা গেলে এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে কোন সমস্যা হওয়ার কথা নয়।
দেশে ষষ্ঠ শ্রেণী থেকে শুরু করে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১ কোটি ৯৪ লাখ ৬৫ হাজার ২৫১ জন। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী ১৮ই জানুয়ারি পর্যন্ত প্রথম ডোজ টিকা পেয়েছেন ১ কোটি ১২ লাখ ৮৯ হাজার ৮শ’ ৯০ জন শিক্ষার্থী। আর ২ ডোজ করে টিকা পেয়েছেন ১২ লাখ ১৬ হাজার ৮৪০ জন।
শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি বলেন, “গত বছর সংক্রমণের যে পরিস্থিতিতে স্কুল-কলেজ ও অন্যান্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়া হয়েছিল, এখন সংক্রমণ বাড়লেও পরিস্থিতি ঠিক সেই পর্যায়েই রয়েছে। তাই আপাতত আম’রা শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধের চিন্তা করছি না।”
তিনি আরও বলেন, “আম’রা বরং শিক্ষার্থীদের সবাইকে টিকার আওতায় নিয়ে এসে ক্লাস চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় আছি। কারণ এখনকার যেই ওমিক্রন, তাতে শিক্ষার্থীরা বাসায় থাকলেও পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের মাধ্যমে আ’ক্রান্ত হওয়া ঝুঁ’কি থাকছে।”
আগামী ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের অন্তত এক ডোজ টিকা দেওয়ার কার্যক্রম শেষ করার পরিকল্পনা হয়েছে জানান মন্ত্রী।
তিনি বলেন, “টিকা নেওয়ার জন্য তাদের আর নিবন্ধন লাগবে না। পরিচয়পত্র বা কোনোভাবে পরিচয়ের প্রমাণ দিলেই শিক্ষার্থীরা টিকা পাবে।”
Leave a Reply