cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
শাহ’জালাল বিজ্ঞান ও প্রযু’ক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের বেগম সিরাজুন্নেসা হলের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রভোস্টের পদত্যাগ দাবি ও তিন দফা দাবি নিয়ে ছা’ত্রীরা চারদিন ধরে বি’ক্ষোভ করে আসছেন। গতকাল এ বি’ক্ষোভ কর্মসূচিতে অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের উপর হা’মলা করে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। আ’ন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর ছাত্রলীগের হা’মলার প্রতিবাদে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে বি’ক্ষোভ করেছে বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন।
ঢাবি ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ করেছে ছাত্র অধিকার পরিষদ। রবিবার সন্ধ্যা ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ বি’ক্ষোভ করে সংগঠনটির নেতারা।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে ছাত্র অধিকার পরিষদের সভাপতি বিন ইয়ামিন মোল্লা বলেন, আপনি জানেন এদেশের ছাত্রদের গায়ে টিয়ারশেল মা’রলে কি হয়? এদেশের ছাত্রদের গায়ে গু’লি লাগলে তারা আপনাদের গদি পর্যন্ত কাপিয়ে দিতে পারে। টিয়ারশেল আর গু’লি দিয়ে ছাত্রদের আ’ন্দোলন বন্ধ করা যাবে না।
তিনি বলেন, একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভোস্ট, ভিসিকে উ’দ্ধার করার জন্য পু’লিশের প্রয়োজন হয়? একজন শিক্ষার্থীর সাথে শিক্ষকদের স’ম্পর্ক থাকবে আন্তরিক, বন্ধুত্বপূর্ণ। কিন্তু যে শিক্ষক ছাত্রদের বিতাড়িত করতে পু’লিশ ডেকে আনেন, তিনি কখনো উপাচার্য হিসেবে দায়িত্বে থাকতে পারেন না।
এদিকে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জানা যায়, তিন দফা দাবিতে আ’ন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের উপর পু’লিশের লা’ঠিচার্জের প্রতিবাদে বি’ক্ষোভ মিছিল করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থীরা।
রবিবার রাত ৮টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন চত্বর থেকে মিছিলটি শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে কেন্দ্রীয় ক্যাফেটেরিয়ায় গিয়ে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের মধ্য দিয়ে শেষ হয়।
মিছিলে জাবি শিক্ষার্থীরা শাবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন আহমেদ ও বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রভোস্ট বডির সকল সদস্যের পদত্যাগ দাবি করেন। এছাড়া শাবিপ্রবির আ’ন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের অন্য দাবিগুলো অবিলম্বে মেনে নেওয়ার আহ্বান জানান।
সমাবেশে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফন্ট জাবি শাখার আহ্বায়ক শোভন রহমান বলেন, শাবিপ্রবির বেগম সিরাজুন্নেসা চৌধুরী হলের প্রভোস্ট শিক্ষার্থীদের কথা শোনেন না। তাই হলের প্রভোস্টের পদত্যাগসহ তিন দফা দাবিতে আ’ন্দোলনে নামেন শিক্ষার্থীরা। তবে এদিকে শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেননি উপাচার্য। অন্যদিকে পু’লিশ দিয়ে নিরস্ত্র শিক্ষার্থীদের উপর হা’মলা চালিয়েছেন।
তিনি আরো বলেন, একসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকরা বলতেন, ‘শিক্ষার্থীদের গায়ে গু’লি করার আগে আমাদের গায়ে করতে হবে।’ অথচ স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছর পরে এসে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা ছাত্রলীগের স’ন্ত্রাসী ও পু’লিশ ডেকে এনে নিরীহ শিক্ষার্থীদের উপর হা’মলা করাচ্ছেন। এটা আমাদের জন্য অ’ত্যন্ত দুঃখজনক।
Leave a Reply