cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
পানির মাসিক বিল পুনঃনির্ধারণ করেছে সিলেট সিটি করপোরেশন (সিসিক)। বুধবার (১২ জানুয়ারি) বিকেল ৫টায় নগর ভবনের কনফারেন্স হলে অনুষ্ঠিত জরুরি সংবাদ সম্মেলনে পূর্ব নির্ধারিত বিলের পরিমাণ কমিয়ে নতুন করে পানির বিলের তালিকা প্রকাশ করেন সিলেট সিটি কর্পোরেশনের মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী।
এছাড়া সিসিকের নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী- ম’সজিদ, মন্দির, গির্জাগুলোকে পানির বিল দিতে হবে না এবং নগরীতে বসবাসরত মুক্তিযোদ্ধারা কেবল নিজের হোল্ডিং নম্বরের পানির বিল মাফ পাবেন।
নতুন বিলের তালিকা অনুযায়ী- প্রতি মাসে আধা ইঞ্চি ব্যাসের লাইনের ক্ষেত্রে আবাসিক গ্রাহকদের ৩০০ টাকা এবং বাণিজ্যিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও সরকারি গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ৬০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পৌনে এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনের ক্ষেত্রে প্রতি মাসে আবাসিক গ্রাহকদের জন্য ৭০০ টাকা এবং বাণিজ্যিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও সরকারি গ্রাহকদের জন্য ১ হাজার ১০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
প্রতি মাসে এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনের ক্ষেত্রে আবাসিক গ্রাহকদের জন্য ১ হাজার ২০০ টাকা, বাণিজ্যিক গ্রাহকদের ২ হাজার ২০০ টাকা, প্রাতিষ্ঠানিক গ্রাহকদের ২ হাজার ২০০ টাকা এবং সরকারি গ্রাহকদের ১ হাজার ১০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, জনগণের পক্ষ থেকে দাবি উঠায় আম’রা জরুরি সভা করে আম’রা পানির মাসিক বিল কমিয়েছি। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকে মাসিক পানির বিল দিতে হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ম’সজিদ, মন্দির, গির্জাগুলোকে পানির বিল দিতে হবে না।
এসময় এক প্রশ্নের জবাবে মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, নগরীতে বসবাসরত মুক্তিযোদ্ধারা কেবল নিজের হোল্ডিং নম্বরের পানির বিল মাফ পাবেন।
মেয়র আরিফুল আরও বলেন, বর্তমানে নির্ধারিত পরিমাণ বিল দেওয়া হলেও আগামী পাঁচ থেকের ছয় মাসের মধ্যে পানির মিটার প্রক্রিয়া চালু হবে। এতে যে যে পরিমাণ পানি ব্যবহার করবেন ওই পরিমাণ বিলও দিবেন।
বকেয়া বিলের ব্যাপারে কি সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এমন প্রশ্নে মেয়র বলেন, যারা অ’বৈধভাবে পানির সংযোগ নিয়েছেন তারা আগামী ৩০ জানুয়ারীর মধ্যে প্রয়োজনীয় অনুমোদন করিয়ে নিতে পারবেন। অন্যতায় সিসিকের অ’ভিযানে অ’বৈধ সকল সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হবে। একই সাথে বকেয়া বিলের ব্যাপারেও একটি নির্ধারিত সময় দেওয়া হবে। এই সময়ের ভেতর বিল পরিশোধ করতে না পারলে পরবর্তী করণীয় নির্ধারণ করা হবে।
মেয়র বলেন, ধ’র্মীয় সব উপাসনালয়ের পানির বিল দীর্ঘদিন ধরে বকেয়া রয়েছে। আম’রা ম’সজিদ-মন্দিরসহ সকল উপাসনালয়ের পানির বিল মওকুফ করে দিয়েছি। তবে কেউ অযতা অ’তিরিক্ত পানি বিনা কারণে অ’পচয় করলে তাদের ছাড় দেওয়া হবে না।
এর আগে ২০২১ সালের ২১ জুন অনুষ্ঠিত সাধারণ সভায় পানির মাসিক বিল বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়। এরপর জুলাই মাস থেকে বর্ধিত হারে পানির বিল নেয়া শুরু করে সিলেট সিটি কর্পোরেশন।
জুলাই মাস থেকে প্রতি মাসে আধা ইঞ্চি ব্যাসের লাইনের ক্ষেত্রে আবাসিক গ্রাহকদের ২০০ টাকার পরিবর্তে ৫০০ টাকা এবং বাণিজ্যিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও সরকারি গ্রাহকদের ক্ষেত্রে ৪০০ টাকার পরিবর্তে ৮০০ টাকা, পৌনে এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনের ক্ষেত্রে প্রতি মাসে আবাসিক গ্রাহকদের জন্য ৪০০ টাকার পরিবর্তে ৮০০ টাকা এবং বাণিজ্যিক, প্রাতিষ্ঠানিক ও সরকারি গ্রাহকদের জন্য ৭০০ টাকার পরিবর্তে ১ হাজার ২০০ টাকা, প্রতি মাসে এক ইঞ্চি ব্যাসের লাইনের ক্ষেত্রে আবাসিক গ্রাহকদের জন্য ১ হাজার টাকার পরিবর্তে ১ হাজার ৫০০ টাকা, বাণিজ্যিক গ্রাহকদের ১ হাজার ৫০০ টাকার পরিবর্তে ২ হাজার ২০০ টাকা, প্রাতিষ্ঠানিক গ্রাহকদের ২ হাজার টাকার পরিবর্তে ৩ হাজার টাকা এবং সরকারি গ্রাহকদের ১ হাজার টাকার পরিবর্তে ১ হাজার ৫০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে নতুন সিদ্ধান্ত অনুযায়ী পুনঃনির্ধারিত হারে পানির মাসিক বিল আদায় করবে সিসিক।
Leave a Reply