cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দরে অটো এসএমএস সফটওয়্যার চালুর প্রতিবাদে চার দিন ধরে পণ্য আম’দানি বন্ধ রেখেছেন ব্যবসায়ীরা। সফটওয়্যারভিত্তিক এ কার্যক্রম সময়সা’পেক্ষ হওয়ায় আবার পুরোনো পদ্ধতিতে ওজন মেপে পণ্যবাহী যানবাহন পারাপার চালুর দাবি করছেন ব্যবসায়ীরা।
তামাবিল স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষ এবং ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, গত শুক্রবার থেকে তামাবিল স্থলবন্দরে অটো এসএমএস সফটওয়্যার বসানো হয়। এ পদ্ধতির ফলে ভা’রত থেকে তামাবিল স্থলবন্দর হয়ে বাংলাদেশে আসা পণ্যবাহী যানবাহনগুলো নিবন্ধন করতে হয়। একই সঙ্গে যানবাহনের ওজনও পরিমাপ করা হয়।
এ পদ্ধতিতে আমাদানি করা হলে স্থলবন্দরে পৌঁছার পরপরই খুদে বার্তার মাধ্যমে পণ্যবাহীর গাড়িসংক্রান্ত তথ্য আম’দানিকারকের কাছে চলে যায়। আগে সীমান্তের দুই পাশেই ম্যানুয়াল পদ্ধতিতে পণ্যবাহী যানবাহনের মাপজোখ করা হতো। পরে তামাবিল স্থলবন্দরের অবকাঠামোগত উন্নয়নের পর ওজন মাপার স্কেল স্থাপন করা হয়।
তবে গত শুক্রবার বন্দরে অটো এসএমএস সফটওয়্যার চালু করা হয়। এতে প্রতিটি গাড়িকে বন্দরে এসে নতুন করে পুরো আম’দানির তথ্য দিতে হচ্ছে। এ পদ্ধতি বেশ সময়সা’পেক্ষ বলে অ’ভিযোগ করছেন ব্যবসায়ীরা।
তামাবিল পাথর, কয়লা ও চুনাপাথর আম’দানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মো. সারওয়ার হোসেন বলেন, আগে প্রতি মিনিটে অন্তত দুটি গাড়ি বন্দর পার হতো। কিন্তু এই সফটওয়্যার বসানোর পর থেকে একেকটি গাড়ি পার হতে ৮ থেকে ১০ মিনিট করে লাগছে। প্রতিদিন এই বন্দর দিয়ে ৮০০ থেকে ৮৫০টি গাড়ি পণ্য নিয়ে ভা’রত থেকে আসে। এ বন্দর দিয়ে প্রতিদিন প্রায় ১০ হাজার টন পাথর আম’দানি করা হতো। এ পদ্ধতি স্থাপনের ফলে প্রতিদিন ১০০ থেকে ১৩০টি গাড়ি পণ্য পরিবহন করতে পারবে। এতে ব্যবসায়ীরা যেমন ক্ষতির সম্মুখীন হবেন তেমনি সরকারও রাজস্ব হারাবে।
ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ভা’রতের অংশে বন্দর স্থাপন না হওয়ায় সেখানে ম্যানুয়্যাল পদ্ধতিতে মাপজোখ করা হয়। তাই বাংলাদেশ ও ভা’রতের অংশে ওজনের পার্থক্য দেখা দেবে। এতে ব্যবসায়ীদের জ’রিমানা দিতে হবে। ভা’রতের অংশে বন্দর স্থাপনের জন্য অবকাঠামো নির্মাণের কাজ চলছে। সফটওয়্যারটি ভা’রতের বন্দর নির্মাণের পর চালু করা হলে ব্যবসায়ীদের আ’পত্তি নেই। তা না হলে সমন্বয় না থাকায় ব্যবসায়ীদের ভোগান্তির শিকার হতে হবে।
তামাবিল পাথর, কয়লা ও চুনাপাথর আম’দানিকারক গ্রুপের সহসভাপতি আলী জালাল উদ্দিন বলেন, ব্যবসায়ীরা সরকারের বিপক্ষে নয়। তবে সমন্বয় না করে অটো এসএমএস সফটওয়্যার পদ্ধতি স্থাপন করায় ব্যবসায়ীরা হয়’রানি ও আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। দেশের অন্যান্য স্থলবন্দরগুলোতে এ পদ্ধতি চালু না হলেও অদৃশ্য কারণে সিলেটে এ পদ্ধতি চালু করা হয়েছে বলে দাবি করেন তিনি।
জানতে চাইলে সিলেটের তামাবিল স্থলবন্দরের উপপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্ম’দ মাহফুজুল ইস’লাম ভূঞা বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশেই অটো এসএমএস সফটওয়্যার পদ্ধতি চালু করা হয়েছে। ব্যবসায়ীরা এ পদ্ধতি বন্ধের দাবিতে আম’দানি বন্ধ করে দিয়েছেন। তবে সফটওয়্যার পদ্ধতি বন্ধ করা হবে কি না, এ বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
Leave a Reply