cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটে আবারও চোখ রাঙাচ্ছে প্রা’ণঘাতী করো’নাভাই’রাস। মৃ’ত্যুর মিছিলে লাগাম থাকলেও প্রতিদিন বাড়ছে সংক্রমণের হার। গেল ডিসেম্বরের পুরো মাসে যেখানে করো’নাক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছিলেন ১০৬ জন, সেখানে চলতি জানুয়ারি মাসের প্রথম দশদিনের মধ্যেই শনাক্ত হয়েছেন ১৪৫ জন!
গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে আজ সোমবার সকাল ৮টার মধ্যে করো’না রোগী শনাক্ত হয়েছেন ৩২ জন। ৬৬৭ জনের নমুনা পরীক্ষা করে তাদেরকে শনাক্ত করা হয়। শনাক্তের হার ৪.৮০। রোগী শনাক্তের সংখ্যা ও শনাক্তের হার গত প্রায় চার মাসের মধ্যে সর্বোচ্চ!
স্বাস্থ্য অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, গত প্রায় চার মাস সিলেট বিভাগে করো’নার সংক্রমণ ছিল নিয়ন্ত্রণে। এ সময়ে বেশ কয়েকদিন গেছে, যেদিন কোনো রোগীই শনাক্ত হননি নমুনা পরীক্ষায়। শুধুমাত্র ডিসেম্বর মাসেই অন্তত পাঁচদিন কোনো রোগী শনাক্ত হননি।
কিন্তু পরিস্থিতি এখন বদলাতে শুরু করেছে। প্রতিদিন বাড়ছে সংক্রমণের হার।
স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্যানুসারে, ১ জানুয়ারি সিলেট বিভাগে করো’নায় সংক্রমণের হার ছিল ১.৩১ ভাগ, ২ জানুয়ারি ০.৪২, ৩ জানুয়ারি ১.২০, ৪ জানুয়ারি ১.৫২ ভাগ। ৫ জানুয়ারি সংক্রমণের উল্লম্ফন দেখা যায়। সেদিন সংক্রমণের হার ছিল ৩.১৪ ভাগ। এরপর ৬ জানুয়ারি ২.৮৮ ভাগ, ৭ জানুয়ারি ১.৬১ ভাগ, ৮ জানুয়ারি ৩.০৯ ভাগ এবং ৯ জানুয়ারি ২.৮৫ ভাগ ছিল সংক্রমণের হার। এসব ছাপিয়ে সর্বশেষ চব্বিশ ঘন্টায় সংক্রমণের হার দাঁড়িয়েছে প্রায় ৫ ভাগে।
স্বাস্থ্য অধিদফতর জানিয়েছে, গত ডিসেম্বর মাসে সিলেট বিভাগে ১০৬ জন করো’না রোগী শনাক্ত করা হয় নমুনা পরীক্ষার মাধ্যমে। এ মাসে বিভাগে মা’রা যান ৩ জন।
গত ১ জানুয়ারি সকাল ৮টা থেকে আজ ১০ জানুয়ারি সকাল ৮টার মধ্যে নমুনা পরীক্ষায় রোগী শনাক্ত হয়েছেন ১৪৫ জন। সবমিলিয়ে বিভাগে রোগীর সংখ্যা এখন ৫৫ হাজার ২৩১ জন। তন্মধ্যে সুস্থ হয়ে ওঠেছেন ৪৯ হাজার ৯৯০ জন। মা’রা গেছেন ১ হাজার ১৮৩ জন।
এদিকে, বর্তমানে সিলেটজুড়ে জ্বর, সর্দির প্রকোপ বাড়ছে। কিন্তু জ্বর-সর্দিতে ভোগা সিংহভাগ মানুষেই করো’নার পরীক্ষা করাচ্ছেন না। এখন প্রতিদিন বিভাগের চার জে’লা মিলিয়ে ৬শ’ থেকে ৭শ’ মানুষের নমুনা পরীক্ষা হচ্ছে। নমুনা পরীক্ষার সংখ্যা বাড়লে সংক্রমণের হার অনেক বেড়ে যাবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
এ ব্যাপারে সিলেট বিভাগীয় পরিচালক (স্বাস্থ্য) ডা. হিমাংশু লাল রায় বলেন, করো’নার সংক্রমণ বিশ্বজুড়েই বাড়ছে। বাংলাদেশের পরিস্থিতিও খা’রাপের দিকে যাচ্ছে। সিলেটে বেশ কিছুদিন সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে থাকলেও এখন আবার বাড়ছে। এই পরিস্থিতিতে সবার সচেতনতা প্রয়োজন। বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরিধান করতে হবে। অযথা বাইরে ঘোরাফেরা করা যাবে না, যতোটা সম্ভব সামাজিক দূরত্ব মেনে চলতে হবে।
তিনি বলেন, এখন টিকার সংকট নেই। সবাইকে টিকা গ্রহণ করতে হবে। টিকা নিয়ে অযথা ভ’য় পাওয়ার কোনো কারণ নেই।
Leave a Reply