cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
দেশে হু হু করে বাড়ছে করো’নাভাই’রাসের সংক্রমণ। ঊর্ধ্ব গতির এ সংক্রমণ রোধে আগামী সপ্তাহের পরই ফের কঠোর স্বাস্থ্যবিধি জারি হতে পারে।
জানুয়ারির শুরুর দিন থেকেই ২ শতাংশের করো’না সংক্রমণ এখন প্রায় ৬ এর ঘরে। তারপরও মানুষ করো’নাকে পাত্তা দিচ্ছে কম। বেশিরভাগেরই মুখে মাস্ক নেই, উপেক্ষিত শারীরিক দূরুত্ব। সাধারণ মানুষের মাঝেও কমেছে করো’না ভীতি। পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে সরকারের তরফ থেকে স্বাস্থ্যবিধি নিয়ে নানা নির্দেশনা আসছে।
এর আগে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক জানিয়েছিলেন, দেশে করো’না সংক্রমণের হার ফের বেড়ে যাওয়ায় মানুষের চলাফেরায় আবার বিধি-নিষেধ আরোপ করা হবে। আরোপ করা হতে পারে লকডাউনও।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে অনুরোধ জানিয়েছি। ডিসি এসপি যারা আছেন জে’লা পর্যায়ে, তাদেরকেও বলা হয়েছে। তারা এসব নির্দেশনা যখন পাবেন যাতে দ্রুত বাস্তবায়ন করেন। দ্রুত বাস্তবায়নের জন্য ১৫ দিন সময় বলা হয়েছে। কিন্তু আমি প্রস্তাব করেছি ১৫ দিন নয়, ৭ দিন দেওয়ার জন্য।
এরই মধ্যে রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধ’র্মীয় সমাবেশ বন্ধসহ ৪ দফা সুপারিশ করেছে করো’না সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরাম’র্শক কমিটি।
গতকাল শুক্রবার এ সুপারিশ সংক্রান্ত এক সংবাদ বি’জ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার এরই মধ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। জাতীয় কারিগরি পরাম’র্শক কমিটি ঐ কর্মসূচি বাস্তবায়নের ওপর জো’র দিয়েছে। প্রয়োজনে কর্মসূচি বাস্তবায়ন নিশ্চিতকরণের জন্য আইনি ব্যবস্থা যেমন- মোবাইল কোর্ট পরিচালনার পরাম’র্শ দেয় কমিটি।
করো’না মোকাবিলায় জাতীয় কারিগরি পরাম’র্শক কমিটি ৪টি সুপারিশ হলো-
১. শতভাগ সঠিকভাবে মাস্ক পরা নিশ্চিত করা, হাত পরিষ্কার রাখা ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে। বিভিন্ন স্থানে পুনরায় হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করা। সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতের উদ্দেশে সব সামাজিক (বিয়ের অনুষ্ঠান, মেলা ইত্যাদি), ধ’র্মীয় (ওয়াজ মাহফিল) ও রাজনৈতিক সমাবেশ এই সময় বন্ধ করতে হবে। সভা/কর্মশালার ব্যবস্থা অনলাইনে করা প্রয়োজন। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিতকরণ ও নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সংক্রমণের বিষয়ে নিয়মিত নজরদারির বিষয়ে পরাম’র্শক কমিটি গুরুত্বারোপ করে।
২. শিক্ষার্থীসহ সবাইকে দ্রুত ভ্যাকসিনের আওতায় নিয়ে আসতে হবে।
৩. সব পয়েন্ট অব এন্ট্রিতে স্ক্রিনিং, কোয়ারেন্টিন ও আইসোলেশন আরো জো’রদার করণে সুপারিশ করা হয়।
৪. সংক্রমণ বেড়ে গেলে তা মোকাবিলায় হাসপাতাল প্রস্তুতি বিশেষ করে পর্যাপ্ত সাধারণ ও আইসিইউ শয্যা, পর্যাপ্ত অক্সিজেন সরবরাহের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
প্রয়োজনে ভ্রাম্যমাণ আ’দালত পরিচালনার সুপারিশ করেছে কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরাম’র্শক কমিটি।
পৃথক সংবাদ বি’জ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, পার্শ্ববর্তী দেশ ভা’রতসহ সারা’বিশ্বে করো’নার সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের দেশেও সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী। সংক্রমণ আবার বৃদ্ধির আশ’ঙ্কা করা হচ্ছে। সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকার এরই মধ্যে বিভিন্ন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। করো’না নিয়ন্ত্রণে জাতীয় কারিগরি পরাম’র্শক কমিটি এসব কর্মসূচি বাস্তবায়নের ওপর জো’র দিয়েছে। প্রয়োজনে কর্মসূচি বাস্তাবায়ন নিশ্চিতকরণের জন্য আইনি ব্যবস্থা যেমন মোবাইল কোর্ট পরিচালনার পরাম’র্শ দিয়েছে কমিটি।
এতে আরো বলা হয়, শতভাগ সঠিকভাবে মাস্ক পরা নিশ্চিত করা, হাত পরিষ্কার রাখা ও সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার জন্য সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে হবে। বিভিন্ন স্থানে পুনরায় হাত ধোয়ার ব্যবস্থা করতে হবে। সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিতের উদ্দেশে সব সামাজিক যেমন বিয়ের অনুষ্ঠান, মেলা, ধ’র্মীয় যেমন ওয়াজ মাহফিল ও রাজনৈতিক সমাবেশ এই সময় বন্ধ করতে হবে।
Leave a Reply