cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের গো’লাপগঞ্জে নির্বাচনী সহিং’সতায় গু’লিবিদ্ধ হয়ে আবদুস সালাম (৬০) নামের একজনের মৃ’ত্যু ও পু’লিশের ওপর হা’মলার ঘটনায় মা’মলা হয়েছে।
সোমবার (২৭ ডিসেম্বর) রাতে গো’লাপগঞ্জ থা’নার এসআই মহরম আলী বাদী হয়ে ৩০ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অ’জ্ঞাতনামা ৪০০ জনকে আ’সামি করে এ মা’মলা দায়ের করেন। এছাড়া অ’ভিযু’ক্ত ৪ জনকে গ্রে’প্তার দেখানো হয়েছে।
গ্রে’প্তারকৃতরা হলেন- উপজে’লার রফিপুর দক্ষিণ মাইজভাগ গ্রামের তোয়ারিছ আলীর ছে’লে ফলিক আহম’দ (৩০), রনকেলী দিঘীরপার গ্রামের সাদেক আলীর ছে’লে মিরন আহম’দ(২৮), ফুলবাড়ি টিকরপাড়া গ্রামের মস্তুর আলির ছে’লে আব্দুর রহিম (৩৮) ও একই গ্রামের শফিক আহম’দের ছে’লে কা’ম’রান
বিষয়টি নিশ্চিত করেন গো’লাপগঞ্জ থা’নার ভা’রপ্রাপ্ত কর্মক’র্তা হারুনুর রশীদ চৌধুরী এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, পু’লিশের মা’মলায় জামায়াত নেতা এম’রান হোসেনসহ ৩০জনকে এজহার নামীয় আ’সামি করা হয়েছে।
সেই সাথে মা’মলায় আগে স’ন্দেহভাজন হিসেবে গ্রে’প্তার চারজনকে এজাহারভুক্ত আ’সামি করা হয়েছে। মা’মলার অন্য আ’সামিদের গ্রে’প্তারে পু’লিশের অ’ভিযান চলছে। পু’লিশের উপর হা’মলা ও একজন নি’হতের ঘটনায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মা’মলা’টি করে পু’লিশ।
স্থানীয় লোকজন ও পু’লিশ সূত্র জানায়, গত রোববার (২৬ ডিসেম্বর) চতুর্থ ধাপের ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) নির্বাচনে গো’লাপগঞ্জ উপজে’লার ফুলবাড়ি ইউনিয়নে ভোট গ্রহণ শেষে দুটি কেন্দ্রের ফলাফল নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করেন স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থী জামায়াত নেতা এম’রান হোসেন ও তার সম’র্থকেরা।
রাত আটটার দিকে এম’রানের সম’র্থকেরা সিলেট-জকিগঞ্জ সড়কের বৈটিকর এলাকায় বি’ক্ষোভ করেন। পু’লিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করার চেষ্টা করলে বিক্ষুব্ধ ব্যক্তিরা স্থানীয় ম’সজিদের মাইকে ঘোষণা দিয়ে পু’লিশের সঙ্গে সং’ঘর্ষে জড়ান।
এ সময় পু’লিশ শটগানের ২৬৭টি গু’লি ছোড়ে। রাত ১০টার দিকে পরিস্থিতি শান্ত হয়। ঘটনাস্থল থেকে আবদুস সালামকে গু’লিবিদ্ধ অবস্থায় উ’দ্ধার করে সিলেট এম এ জি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতা’লে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃ’ত ঘোষণা করেন।
নি’হত ব্যক্তির বাড়ি উপজে’লার লক্ষ্মীপাশা ইউনিয়নের দক্ষিণভাগ রামপা গ্রামে। তিনি বৈটিকর বাজারে সাইকেল ও রিকশা মেরামতের দোকান চালাতেন।
Leave a Reply