cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
‘বোঙারী’ নাজিম উদ্দিন। এক নামেই তাকে চিনেন সবাই। সিলেটের জৈন্তাপুর থেকে জাফলং পর্যন্ত সীমান্ত এলাকা নিয়ন্ত্রণ করে সে। সীমান্তে বেপরোয়া কর্মকা’ণ্ডের কারণে আগে কয়েকবার আ’লোচিত হয়েছে।
সর্বশেষ গত মাসে তার নেতৃত্বেই তামাবিল এলাকায় বিজিবি’র ওপর হা’মলা চালানো হয়েছিলো। এরপর বিজিবি’র পক্ষ থেকে থা’নায় মা’মলা করা হলেও পু’লিশ তাকে গ্রে’প্তার করেনি। অবশেষে সেই ‘বোঙারী’ নাজিমকে গ্রে’প্তার করেছে বিজিবিই। তিনদিন আগে রাতের আঁধারে ভা’রত থেকে মা’দকের চালান নিয়ে আসার সময় বিজিবি জওয়ানরা তাকে আ’ট’ক করে।
নাজিম উদ্দিন তামাবিল এলাকার গুচ্ছ গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছে’লে। তার নেতৃত্বে চো’রাচালানি চক্রের শক্তিশালী সিন্ডিকেট রয়েছে তামাবিল, জাফলং ও জৈন্তাপুর এলাকায়। অন্তত ৩০-৩৫ জনের এ সিন্ডিকে’টের নেতা বোঙারী।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, জাফলংয়ের সুমন সিন্ডিকে’টের সেকেন্ডম্যান হিসেবে নাজিম পরিচিত। তার নেতৃত্বে বাংলাদেশ থেকে ভা’রতের মেঘালয় রাজ্যে যায় মটরশুঁটি, স্বর্ণ সহ নানা জিনিস। আর বাংলাদেশে আসে ম’দ, কসমেটিক্স, মোটরসাইকেল, কাপড় সহ নানা পণ্য। প্রায় ১২ থেকে ১৫ কিলোমিটার এলাকা একাই নিয়ন্ত্রণ করে নাজিম উদ্দিন।
স্থানীয় সংগ্রাম ফাঁড়ির বিজিবি জানায়, মঙ্গলবার সংগ্রাম সীমান্ত ফাঁড়ির নিকটবর্তী এলাকায় মা’দকের চালান নিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছিলো নাজিম ও তার সহযোগীরা। এ সময় বিজিবি’র সদস্যরা তাদের ধাওয়া করে। এক পর্যায়ে নাজিম উদ্দিনের সঙ্গে থাকা চো’রাকারবারিরা পালিয়ে গেলে নাজিম বিজিবি’র জওয়ানদের হাতে গ্রে’প্তার হয়। এ সময় বিজিবি তার কাছ থেকে ৪০ বোতল ভা’রতীয় ম’দ ও ১০০ গ্রাম গাঁজা উ’দ্ধার করে।
বিজিবি জানায়, গ্রে’প্তারের পর নাজিমকে গোয়াইনঘাট থা’না পু’লিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এ ঘটনায় থা’নায় মা’মলা করা হয়েছে।
গোয়াইনঘাট থা’না পু’লিশ জানায়, চো’রাকারবারি সিন্ডিকে’টের সদস্য নাজিম উদ্দিনকে বুধবারই আ’দালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। তার বি’রুদ্ধে আরও মা’মলা রয়েছে।
বিজিবি জানায়, গত ৩রা নভেম্বর ভোরে নাজিমের নেতৃত্বে চো’রাকারবারিরা বিজিবি’র টহল দলের ওপর হা’মলা চালিয়েছিলো। ওই দিন ভা’রত থেকে অ’বৈধ পথে চো’রাকারবারিরা ভা’রতীয় চো’রাই মালামাল নিয়ে তামাবিল এলাকায় প্রবেশ করে। গো’পন সংবাদ পেয়ে সংগ্রাম সীমান্ত ফাঁড়ির বিজিবি’র ৫ জন সদস্য অ’ভিযান চালিয়ে এক ট্রাক মটরশুঁটি আ’ট’ক করে। তখন স্থানীয় গ্রামের লোকজন এবং চো’রাকারবারিরা বিজিবি’র টহল দলের ওপর হা’মলা করে ট্রাকসহ আ’ট’ককৃত মটরশুঁটির ট্রাকটি ছিনিয়ে নেয়।
এ ঘটনায় বিজিবি’র ২-৩ জন সদস্য আ’হত হন। পরে গোয়াইনঘাটের সহকারী কমিশনার (ভূমি) আসমা জাহান সরকারের নেতৃত্বে এ অ’ভিযান পরিচালনা করা হয়। অ’ভিযান পরিচালনাকালে ভা’রতে পাচারের উদ্দেশ্যে মজুতকৃত মটর ডাল জ’ব্দ করে তা ৩ লাখ ৮ হাজার ৪শ’ টাকায় উন্মুক্ত নিলামে বিক্রি এবং জ’ড়িত থাকার অ’ভিযোগে ৩ জনকে পৃথক মা’মলায় ৭০ হাজার টাকা জ’রিমানা করা হয়।
বিজিবি জানায়, এই ঘটনায় গোয়াইনঘাট থা’নায় সরকারি কাজে বাধা দেয়ার অ’ভিযোগ করে সংগ্রাম ক্যাম্পের ক্যাম্প কমান্ডার ইদ্রিস আলী বাদী হয়ে একই পরিবারের তিন সদস্য সহ ৪ জনের বি’রুদ্ধে মা’মলা করেন।
আ’সামিরা হলো- মো. নাছির উদ্দিন, নাজিম উদ্দিন, মান্না মিয়া, শামসুল মিয়া। স্থানীয়রা জানিয়েছে- তামাবিল ও জাফলং এলাকার চো’রাকারবার নিয়ন্ত্রণ করে জাফলংয়ের একটি শক্তিশালী সিন্ডিকেট। ওই সিন্ডিকেট টাকার বিনিময়ে চো’রাচালানের লাইন বিক্রি করে। ১৫-২০ লাখ টাকায় এই লাইন বিক্রি করা হয়। আর লাইনের মাধ্যমে চো’রাচালানের সব মালামাল ভা’রতে প্রবেশ করে এবং আসেও।
Leave a Reply