cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
কক্সবাজারে পর্যট’ক স্বামী-সন্তানকে জি’ম্মি করে গৃহবধূকে গণধ’র্ষণের ঘটনায় চারজনকে শনাক্ত করা হয়েছে।
রেব সিসিটিভি ফুটেজ দেখে তিন ধ’র্ষক ও ধ’র্ষণে সহযোগিতাকারী ব্যক্তিকে শনাক্ত করতে সক্ষম হয়েছে। তাদের মধ্যে দুজনের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ পেয়েছে।
তারা দুজন হলেন— আশিকুল ইস’লাম ও আব্দুল জব্বার জয়া। আশিক চার মাস আগে জে’ল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। তিনি ছিনতাই, মা’দকসহ একাধিক মা’মলার আ’সামি বলে জানা গেছে।
এর আগে ঢাকা থেকে সপরিবারে কক্সবাজারে ভ্রমণে এসে গণধ’র্ষণের শিকার হন বলে অ’ভিযোগ করেছেন ওই গৃহবধূ।
তার অ’ভিযোগ, কক্সবাজার শহরের লাবণী পয়েন্ট থেকে তুলে নিয়ে স্বামী-সন্তানকে জি’ম্মি ও হ’ত্যার ভ’য় দেখিয়ে তাকে দুই দফা ধ’র্ষণ করে তিন যুবক।
খবর পেয়ে কক্সবাজার হোটেল-মোটেল জোনের জিয়া গেস্ট ইন নামের হোটেল থেকে বুধবার দিনগত রাত দেড়টার দিকে তাকে উ’দ্ধার করে রেব-১৫।
ভুক্তভোগী ওই নারী জানান, বুধবার সকালে ঢাকার যাত্রাবাড়ী থেকে স্বামী-সন্তানসহ কক্সবাজার বেড়াতে আসেন। উঠেন শহরের হলিডে মোড়ের একটি হোটেলে।
সেখান থেকে বিকালে যান সৈকতের লাবণী পয়েন্টে। সেখানে অ’পরিচিত এক যুবকের সঙ্গে তার স্বামীর ধাক্কা লাগে। এ নিয়ে কথা কা’টাকাটি হয়। এর জেরে সন্ধ্যার পর পর্যটন গলফ মাঠের সামনে থেকে তার ৮ মাসের সন্তান ও স্বামীকে সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে কয়েকজন তুলে নিয়ে যায়।
এ সময় আরেকটি অটোরিকশায় তাকে তুলে নেয় তিন যুবক। পর্যটন গলফ মাঠের পেছনে একটি ঝুপড়ি চায়ের দোকানের পেছনে নিয়ে তাকে ধ’র্ষণ করে তিনজন।
এর পর তাকে নেওয়া হয় জিয়া গেস্ট ইন নামে একটি হোটেলে। সেখানে ইয়াবা সেবনের পর আরেক দফা তাকে ধ’র্ষণ করে ওই তিন যুবক। ঘটনা কাউকে জানালে সন্তান ও স্বামীকে হ’ত্যা করা হবে জানিয়ে রুম বাইরে থেকে বন্ধ করে ঘটনাস্থল ত্যাগ করে তারা।
ওই নারী আরও জানান, জিয়া গেস্ট ইনের তৃতীয় তলার জানালা দিয়ে এক যুবকের সহায়তায় কক্ষের দরজা খুলেন তিনি। তার পর ফোন দেন ৯৯৯-এ। পু’লিশ তাকে থা’নায় সাধারণ ডায়েরি করার পরাম’র্শ দেয়।
তার পর পাশের একজনের সহযোগিতায় কল দেন রেবকে। তারা এসে তাকে উ’দ্ধার করে। তার স্বামী ও সন্তানকে উ’দ্ধার করা হয় পর্যটন গলফ মাঠ এলাকা থেকে।
ভুক্তভোগীর স্বামী বলেন, সামান্য ধাক্কা লাগার কারণে তারা আমা’র এত বড় ক্ষতি করল। অ’পরিচিত বলে শহরের বিভিন্ন জায়গায় নিয়ে গেলেও, সে জায়গা ও দুর্বৃত্তদের চিনতে পারিনি।
‘বারবার হাতে-পায়ে ধরলেও তারা আমা’র স্ত্রী’কে ফেরত দেয়নি। বেড়াতে এসেছিলাম বেতন পাওয়ার খুশিতে। এখন স্ত্রী’র অবস্থা ভালো নয়, তাকে নিয়ে চিন্তায় আছি।’
কক্সবাজার রেব-১৫-এর সিপিসি কমান্ডার মেজর মেহেদী হাসান যুগান্তরকে বলেন, খবর পেয়ে স্বামী-সন্তান ও গৃহবধূকে উ’দ্ধার করি। আম’রা সিসিটিভি ফুটেজ দেখে তিন ধ’র্ষক ও ধ’র্ষণে সহযোগীতাকারী ব্যক্তিকে শনাক্ত করেছি। এ ঘটনায় মা’মলার বিষয়টিও প্রক্রিয়াধীন। মা’মলার পর পরই জ’ড়িতদের বিস্তারিত পরিচয় প্রকাশ করা হবে।
Leave a Reply