cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ নারী ফুটবল চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে ভারতকে হারিয়ে শিরোপা জিতলো মাড়িয়া মান্ডাররা।
বুধবার কমলাপুর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে ফাইনালে ভারতকে ১-০ গোলে হারিয়ে শিরোপা নিজেদের ঘরেই রেখে দিয়েছে স্বাগতিক বাংলাদেশ। ম্যাচ শেষে একে অন্যকে জড়িয়ে উচ্ছ্বসিত মারিয়া, ঋতুপর্ণা, শামসুন্নাহাররা।
লাল সবুজের পতাকা নিয়ে গ্যালারির সামনে ল্যাপ অব অনার দিলেন। ফটোগ্রাফারদের ক্লিক ক্লিক শব্দে ফ্ল্যাস গিয়ে পড়লো মারিয়া, তহুরাদের মুখে। সাফের অনূর্ধ্ব-১৮ টুর্নামেন্টের মতো প্রথমবার আয়োজিত অনূর্ধ্ব-১৯ টুর্নামেন্টেও প্রথম চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ।
প্রথম পাঁচ মিনিট আক্রমনাত্মক মেজাজে খেলে ভারত। গুছিয়ে উঠতে সময় নেয়া বাংলাদেশের মেয়েরা এরপরই ফিরে ছন্দে। নৈপূণ্য ছড়িয়ে মন মাতানো ফুটবলে সবাইকে মোহিত করেন তহুরা খাতুন, মারিয়া মান্দারা। ছোট ছোট পাসে, দারুণ বোঝাপড়ায় বাংলাদেশের আক্রমনগুলো ছিল অনেক গোছানো। রক্ষন, মধ্যমাঠ থেকে শুরু করে আক্রমনভাগ-সব পজিশনে ছিল স্বাগতিকদের দাপট।
প্রথমার্ধ্বের বেশিরভাগ সময়ই বল ভারতের সীমানাতে ঘোরাফেরা করেছে। বাংলাদেশ গোলকিপার রুপনা চাকমাকে বড় কোনো পরীক্ষা দিতে হয়নি এই অর্ধ্বে। ম্যাচের ১৫ মিনিটে মাঝমাঠ থেকে মারিয়া মান্দার শট ভারতের গোলকিপার আনশিকা ঠিকমতো ফেরাতে পারেননি। সামনে পড়া বল তহুরা খাতুনের নেয়া শট গোললাইন থেকে ফেরান নিরমলা দেবী।
গোললাইনের উপর গিয়ে পড়ে বল। অবশ্য শেষ পর্যন্ত তা ধরা পড়ে গোলকিপার আনশিকার গ্লাভসে। গোলের দাবিতে রেফারিকে ঘিরে ধরেন বাংলাদেশেল খেলোয়াড়রা। কিন্তু তাতে সাড়া দেননি নেপালের রেফারি অঞ্জনা রায়। ২২ মিনিটে মাঠ থেকে একক প্রচেষ্টায় বাঁ প্রান্ত দিয়ে বল নিয়ে ঢুকে পড়া তহুরা খাতুনের বাঁ পায়ের শট পোস্টের বাইরে দিয়ে চলে যায়। মিনিট তিনেক পর আনাই মুগনির উড়ন্ত ক্রসও পোস্টে লেগে ফিরে আসে।
শুরুতে আক্রমনাত্নক খেলা ভারত, সময়ের সঙ্গে রক্ষনাত্নক কৌশল অবলম্বন করে। ডিফেন্স লাইনে চার-পাঁচ ফুটবলার সবসময় ছিলেন। তহুরা খাতুন, শাহেদা আক্তার রিপারা বল নিয়ে ভেতরে ঢুকতে পারছিলেন না। গোলের জন্য মরিয়া বাংলাদেশের খেলোয়াড়রা তাই বেছে নেয় দূরপাল্লার শট। বক্সের বাইরে থেকে মনিকা চাকমা, ঋতুপর্না চাকমাদের বেশিরভাগ শট কখনো ক্রসবার ঘেষে, আবার কখনো বা পোস্টের পাশ ঘেষে বাইরে চলে যায়।
অসংখ্য আক্রমণ করেও গোল পাচ্ছিল না বাংলাদেশ। অবশেষে ভাগ্যদেবী মুখ তুলে চাইলেন মারিয়াদের দিকে। ৮০ মিনিটে আসে সেই মহেন্দ্রক্ষণ। ডান প্রান্ত দিয়ে শাহেদা আক্তার রিপা ব্যাকহিল পাস দেন। আনাই মুগিনী বক্সের বাইরে থেকে শট নেন। ভারতের গোলকিপার আনশিকা বলের ফ্লাইট বুঝতে পারেননি। তিনি হাত লাগালেও বল গোল লাইন অতিক্রম করার সঙ্গে সঙ্গে নেচে ওঠে পুরো স্টেডিয়াম। উৎসবে রুপ নেয় গ্যালারি।
গোল শোধে মরিয়া হলেও কাঙ্ক্ষিত গোলের দেখা পায়নি ভারত। ব্যবধান দ্বিগুন করার অনেক সুযোগ পেলেও তা বারে লেগে প্রতিহত হয়েছে মারিয়া মান্দাদের। শেষে ১-০ গোলের জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ।
Leave a Reply