cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের জৈন্তাপুর উপজে’লার শ্রীপুর আলুবাগান মোকা’মবাড়ী এলাকায় সিলেট তামাবিল মহাসড়কের পাশে অবস্থিত সরকারী এবং কিছু ব্যক্তি মালিকানাধীন জায়গা হতে স্থানীয় প্রভাবশালী চক্র অ’বৈধভাবে গভীর গর্ত করে পাথর উত্তোলন করছে।
উপজে’লা প্রশাসন চলতি বৎসরে দুই দফা আলুবাগানে অ’ভিযান পরিচালনা করার পরও অ’বৈধ ভাবে পাথর উত্তোলন কাজ চালিয়ে যাচ্ছে।
জানাগেছে, আলুবাগান মোকা’মবাড়ী এলাকায় বাসিন্দা আব্দুল হান্নান এবং আব্দুল মাতা’লেব বাবু গংরা সিলেট তামাবিল জাফলং মহাসড়কের পাশের জায়গা থেকে অন্তত ৫০ হতে ৬০ ফুট গভীর গর্ত করে পাথর উত্তোলন কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। প্রতিদিন অন্তত ২০ থেকে ৩০ গাড়ী পাথর বিক্রয় করা হচ্ছে।
চলিত বৎসরের ১ জানুয়ারী অ’ভিযান পরিচালনা করে আব্দুল হান্নানকে ৩৫ হাজার টাকা জ’রিমানা করা হয় এবং ৭ নভেম্বর একই স্থানে জৈন্তাপুর উপজে’লা সহকারী কমিশনার (ভুমি) ফারুক আহমেদ, বাংলাদেশ সরকারের প্রভাবশালী গেয়েন্দা সংস্থার একটি দল ও পু’লিশের উপস্থিতিতে শ্রীপুর আলু-বাগান মোকা’মবাড়ি (জৈন্তিয়া হিল রিসোর্টের বিপরীতে) সিলেট-তামাবিল মহাসড়কের পার্শ্বে অ’ভিযান করে একটি গাড়ি জব্ধ করা হয় এবং দুটি পানির পাম্প আ’গুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলা হয়।
অ’ভিযান পরবর্তী সময়ে গাড়ীর মালিক মো. আব্দুল হান্নানকে ৬০ হাজার টাকা এবং আব্দুল মাতা’লেব বাবু কে ১০ হাজার টাকা জ’রিমানা আদায় করা হয়।
অ’ভিযানের কিছুদিন পাথর উত্তোলন বন্ধ রাখার পর, পুনরায় উল্লেখিত পাথর খেকু চক্রটি পাথর উত্তোলন শুরু করে।
স্থানীয় এলাকার সচেতন মহলের (নিরাপত্তা জনিত কারনে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক) প্রশ্ন প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে পাথর খেকোরা সিলেট তামাবিল মহাসড়কের পেট কে’টে পাথর বের করে নিচ্ছে।
পাথর উত্তোলন অব্যাহত রাখা হলে সিলেট তামাবিল মহাসড়কের আলুবাগান অংশ যে কোন মুহুত্বে ধ্বসে পড়ে সিলেট তামাবিল মহাসড়ক যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে সিলেটের সর্ববৃহত আম’দানী রপ্তানি বানিজ্যের একমাত্র প্রা’ণ কেন্দ্র তামাবিল স্থল বন্দররের সাথে সিলেটসহ সারাদেশের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
উল্লেখ্য যে সিলেট তামাবিল মহাসড়ক ৬ লেনে উন্নিত করতে ইতোমাধ্যে পাথর খেকো ধারা সৃষ্ট গভীর গর্তটি নকশায় রয়েছে। গর্তটি ভরাট করতে কমপক্ষে ২৫ লক্ষ টাকা অ’তিরিক্ত ব্যয় করতে হবে বাংলাদেশ সরকারকে।
সিলেট তামাবিল মহাসড়কের চলাচলকারীরা বলেন পাথর উত্তোলন বন্ধ করতে সিলেটের বিভাগীয় কমিশনার, জে’লা প্রশাসক, পু’লিশ সুপার, সড়ক ও জনপথ বিভাগ, পরিবেশ অধিদপ্তর সহ সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সু-দৃষ্টিকা’মনা করেন।
উপজে’লা সহকারী কমিশনার (ভুমি) ফারুক আহমেদ জানান, শ্রীপুর আলুবাগান ও মোকা’মবাড়ি এলাকায় চলিত বছরে দুই দফা অ’ভিযান করা হয়। পাথর উত্তোলন করার বিষয়ে স্থানীয়রা আমাকে জানিয়েছেন। দ্রুত সময়ের মধ্যে উল্লেখিত স্থানে ৩য় দফা অ’ভিযান পরিচালনা করা হবে।
Leave a Reply