cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেটের বন্দরবাজার পু’লিশ ফাঁড়িতে পু’লিশের নি’র্যা’তনে রায়হান আহম’দ হ’ত্যা মা’মলার আ’সামি বরখাস্তকৃত এসআই আকবর ভূঁইয়াসহ ৬ পু’লিশ সদস্যকে আ’দালতে হাজির করা হয়েছে।
বুধবার (২২ ডিসেম্বর) সকাল ১১টার দিকে তাদেরকে সিলেট চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আ’দালতের বিচারক আব্দুল মোমেনের আ’দালতে তাদেরকে হাজির করা হয়। এসময় আ’দালতে রায়হানের সালমা বেগমসহ পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
২০২০ সালের ১১ অক্টোবর সকাল ৬টা ৪০ মিনিটে সিলেট নগরীর বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ি থেকে রায়হানকে গুরুতর আহত অবস্থায় এমএজি ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন বন্দরবাজার ফাঁড়ির এএসআই আশেকে এলাহী। সকাল ৭টা ৫০ মিনিটে হাসপাতালে মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় রায়হানের স্ত্রী হ’ত্যা ও হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইনে থানায় মামলা করেন। এরপর বন্দরবাজার ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবরসহ চার পুলিশ সদস্যকে সাময়িক বরখাস্ত ও তিন জনকে প্রত্যাহার করা হয়।
আদালত সূত্র জানায়, ১৮৬০ সালের দণ্ডবিধি ৩০২, ২০১ ধারায় অপরাধ হলেও তারা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য। নির্যাতনে হেফাজতে মৃত্যুর ২০১৩ এর ১৫ (২ ও (৩) ধারায় অভিযুক্তদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ দু’টি আইনের একটিতে সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড ও অপরটিতে সর্বনিম্ন শাস্তি আমৃত্যু যাবজ্জীবন।
আমরা তদন্তে চেষ্টা করেছি, যাতে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত হয়। আর এসব অভিযোগ প্রমাণিত হলে সিলেটের বন্দর বাজার পুলিশ ফাঁড়ির সাবেক ইনচার্জ বরখাস্তকৃত এসআই আকবর হোসেনের মৃ’ত্যুদ’ণ্ডও হতে পারে। ১৯৬২ পৃষ্ঠার এ অভিযোগপত্রে ৬৯ জনকে সাক্ষী রাখা হয়।
নিহত রায়হান উদ্দিন (৩০) নগরের আখালিয়া নিহারিপাড়ার বাসিন্দা। গত ১০ অক্টোবর রাতে নগরের কাস্টঘর থেকে তাকে সিলেটের বন্দরবাজার ফাঁড়িতে তুলে নিয়ে যায় পু’লিশ।
এরপর কয়েক ঘণ্টা চলে নি’র্যাত’ন। ১১ অক্টোবর সকাল সাড়ে ৬টায় রায়হানকে ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতপালে নেওয়া হয়। পরে সকাল ৭টা ৫০ মিনিটের দিকে তাকে মৃ’ত ঘোষণা করেন হাসপাতালের দায়িত্বরত চিকিৎসক।
ওই রাতেই হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইনে রায়হানের স্ত্রী তাহমিনা আক্তার বাদী হয়ে কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করেন।
Leave a Reply