cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
একমাস অ’তিবাহিত হলেও বাড়ি ফিরেননি ওসমানীনগরের চার যুবক। ১৫ নভেম্বর তাবলিগের নাম করে বাড়ি থেকে বের হন এই চার জন। নি’খোঁজ হওয়ার পর থেকে তাদের ব্যক্তিগত সেলফোনও বন্ধ রয়েছে।
সম্ভ্যাব্য সকল স্থানে খোঁজ নিলেও তাদের ব্যাপারে কোনো তথ্য পাননি পরিবারের লোকজন।
ফলে উদ্বেগ, উৎকণ্ঠার সাথে যোগ হয়েছে র’হস্যও। ওই চার যুবক হলেন সিরাজ মিয়ার ছে’লে সাদিকুর রহমান সাদিক, ছোরাব আলীর ছে’লে হাসান সাঈদ, মানিক মিয়ার ছে’লে তুহিন মিয়া ও সামছুল হক স্বপনের ছে’লে শেখ আহমেদ মামুন।
তাদের প্রত্যেকের বাড়ি ওসমানীনগর উপজে’লাধীন ৭ নম্বর দয়ামীর ইউনিয়নের দয়ামীর গ্রামে। নি’খোঁজদের মধ্যে দু’জন মাদরাসার ছাত্র, একজন সিলেট লিডিং ইউনিভা’র্সিটির শিক্ষার্থী এবং অ’পরজন দারোয়ানের কাজ করতেন।
স্থানীয়রা জানিয়েছেন, নি’খোঁজ ৪ যুবক বেশ কিছুদিন ধরে এলাকায় এক সঙ্গে চলাফেরা করতেন। এর আগে ৪ জন একসাথে ইস’লামের বিভিন্ন দ্বাওয়াতি কার্যক্রমে অংশ নিতেন। বিভিন্ন সময়ে ওই চার যুবককে ইস’লামী বিভিন্ন প্রচারপত্রও বিলি করতে দেখা গেছে।
একই গ্রামের সুজন আহম’দ বলেন, ‘ধারণা করছি-এদের পিছনে কোনো জ’ঙ্গীগোষ্ঠীর ম’দদ থাকতে পারে। না হলে হঠাৎ করেই তাদের ৪ জন একসাথে নি’খোঁজ হতে পারেন না এবং নি’খোঁজের একমাস অ’তিবাহিত হলেও একসাথে ৪ জনের মোবাইল ফোনও বন্ধ থাকতে পারে না।’
তাছাড়া ঘটনার ১২ দিন পর ২৭ নভেম্বর পরিবারের পক্ষ থেকে ওসমানীনগর থা’নায় ডায়েরি করার বিষয়টিকেও তিনি স’ন্দেহ’জনক বলে মনে করছেন। তাদের খোঁজ না পেয়ে ২৭ নভেম্বর ওসমানীনগর থা’নায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করা হয়েছে।
নি’খোঁজ হওয়া যুবক হাসান সাঈদের বাবা ছোরাব আলী বলেন, বছর তিনেক আগে ঢাকার একটি মাদ্রাসা থেকে টাইটেল পাস করে এরপর থেকে এলাকায় অবস্থান করছিল সাঈদ। ৫ মাস আগে তাকে বিয়ে করাই। বেরিয়ে যাওয়ার দিন সে বলেছে- বিদেশি তবলিগ জামাতের সঙ্গে যোগ দেবে। এরপর থেকে ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে তার খোঁজ-খবর নিতে গেলে মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
শেখ আহমেদ মামুনের বাবা সামছুল হক স্বপন বলেন, সে (মামুন) বাজারে যাচ্ছে বলে বের হয়। পরবর্তীতে তার মুঠোফোনে কল দিলে সেটি বন্ধ দেখায়। এখনও মোবাইল ফোনটি বন্ধ আছে। সে লিডিং ইউনিভা’র্সিটির ইলেকট্রিক অ্যান্ড ইলেকট্রনিক্স বিভাগের ৩য় বর্ষের ছাত্র।
মানিক মিয়ার ছে’লে তুহিন মিয়া তবলিগের কথা বলে ঘর থেকে বের হয়ে গেছেন। তার ব্যক্তিগত কোনো মুঠোফোন নেই। তিনি এলাকায় থাকাকালীন সময়ে দারোয়ানের কাজ করতেন।
সিরাজ মিয়ার ছে’লে সাদিকুর রহমানও তবলিগে যাওয়ার কথা বলে গেছেন। তিনি মাদরাসায় লেখাপড়া শেষ করে বছর তিনেক আগে বিয়ে করেন এবং এলাকায় অবস্থান করছিলেন।
ওসমানীনগর থা’নার ওসি এসএম মাঈন উদ্দিন বলেন, ‘তাদের পরিবারের পক্ষ থেকে থা’নায় জিডি করা হয়েছে। আম’রা তাদেরকে খুঁজে বের করার জন্য বিভিন্ন চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অন্যান্য গোয়েন্দা সংস্থাগুলোও এ ব্যাপারে তৎপর আছে।’
Leave a Reply