cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
এত সহজে মিলছে না মুক্তি। আগামী দু’বছর কোভিড-১৯-কে সাথে নিয়েই জীবন কাটাতে হবে সাধারণ মানুষকে। এমনটাই ভবিষ্যৎবাণী শোনাল ফাইজার সংস্থার প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মাইকেল ডলস্টেইন।
সম্প্রতি তিনি বলেন, ‘আগামী ২০২৪ সাল পর্যন্ত বিশ্বের বেশ কয়েকটি দেশে জারি থাকবে অতিমারী। তবে কয়েকটি দেশে এই কোভিড রোগটি মহামারীতে পরিণত হবে।
সংক্রমণ বৃদ্ধি পেলেও তা নিয়ন্ত্রণ করার ক্ষমতা থাকবে প্রশাসনের হাতে।’ তার এই ভবিষ্যৎবাণীতে আলোড়ন পড়ে গেছে চিকিৎসকমহলে।
মাইকেল ডলস্টেইনের আরো বক্তব্য, ‘প্রতিটি দেশ কিভাবে এবং কত দ্রুত সকলকে টিকা দিতে পারছে, এবং টিকার প্রভাবে মানুষের শরীরে ইমিউনিটি কতটা তৈরি হচ্ছে, তার ওপর নির্ভর করবে কোভিড-১৯-এর ক্ষমতা।
ভ্যাকসিনেশনের হার কম হলে কোভিড আরও বেশি সময় ধরে বিশ্বে থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’ পাশাপাশি ডেল্টা, ওমিক্রনের মতো নয়া ভ্যারিয়ান্টের জেরে অতিমারী আরো দীর্ঘমেয়াদি হতে পারে বলেও তার আশঙ্কা।
জার্মানির বায়োনটেক এসই সংস্থার সাথে যৌথ উদ্যোগে ভ্যাকসিন আবিষ্কার করেছে ফাইজার। যা থেকে আগামী বছরের মধ্যে সংস্থা লাভ করবে ৩১ বিলিয়ন ডলার। ২০২২ সালের মধ্যে আরো চার বিলিয়ন ডোজ প্রস্তুত করার পরিকল্পনা রয়েছে ফাইজারের।
প্যাক্সলোভিড নামে একটি অ্যান্টিভাইরাল ড্রাগ প্রস্তুত করেছে এই সংস্থাটি। পরিসংখ্যান জানাচ্ছে, কোভিড আক্রান্তদের এই ড্রাগ দেয়ার জেরে হাসপাতালে ভর্তি চিকিৎসাধীনের সংখ্যা কমেছে। ক্লিনিকাল ট্রায়ালে ৯০ শতাংশ রোগীর মৃত্যু হার কমেছে।
এই মুহূর্তে পাঁচ বছরের ঊর্ধ্বে সমস্ত মানুষ ফাইজার টিকা গ্রহণ করতে পারেন। এরপর ২ থেকে ৪ বছর পর্যন্ত শিশুদের জন্যও টিকার প্রস্তুতি নিচ্ছে সংস্থা। তিন মাইক্রোগ্রাম করে ভ্যাকসিনের ডোজ নিয়ে তৈরি হবে এই বয়সীদের টিকা। যদিও এতে ইমিউনিটির পরিমাণ অনেকটাই কম হচ্ছে বসে মনে করা হচ্ছে।
Leave a Reply