cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
পরিবেশ দূষণ কমাতে নির্বাচনী প্রচারের কাজে ব্যবহৃত কাগজের পোস্টার একেবারেই আইন করে নিষিদ্ধ করতে চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এক্ষেত্রে ডিজিটাল পোস্টারের পক্ষে অবস্থান নিয়েছে সংস্থাটি।
ইসি কর্মক’র্তারা জানিয়েছেন, নির্বাচনী আচরণ-বিধিতে সংশোধন এনে এই সিদ্ধান্তটি বাস্তবায়ন করতে চায় নির্বাচন আয়োজনকারী কর্তৃপক্ষটি। এক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোর ইতিবাচক সাড়া না পেলে বিষয়টি বাস্তবায়ন করা সম্ভবও নয়।
কমিশনের পরিকল্পনা অনুযায়ী, শিগগিরই দলগুলোর কাছে এই বিষয়ে মতামত চেয়ে চিঠি পাঠানো হতে পারে। এক্ষেত্রে দলগুলো সাড়া না দিলে বিকল্প পথে হাঁটতে পারে ইসি। এজন্য দলভিত্তিক পোস্টারের সংখ্যা নির্ধারণ করা হতে পারে অন্যথায় আইন করে একটি নির্দিষ্ট স্থানে সব দলের পোস্টার সাঁটানোর বিধান আনা হতে পারে বিধিমালায়।
ইতোমধ্যে লেমিনেটিং করা পোস্টার টানানোর ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। পরীক্ষামূলকভাবে সীমিতও করা হয়েছে কাগজের পোস্টার। তবে, এজন্য কোনো আইন না থাকায় সেটি আর কার্যকর নেই। দেশে প্রথমবারের মতো যত্রতত্র পোস্টারের টানানোর পরিবর্তে নির্দিষ্ট স্থানে পোস্টার সাঁটানোর সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হয় ২০২০ সালে।
সে সময় ঢাকা-১০ আসনের নির্বাচনে প্রার্থীদের সঙ্গে আলোচনা করে এ সিদ্ধান্তে আনতে সম’র্থ হয় নির্বাচন কমিশন। ভোটের এলাকায় ইসি নির্ধারিত স্থানেই সে সময় সব প্রার্থীরা তাদের পোস্টার সাঁটিয়ে দেন। তবে, সেটা নিয়ে কোনো আইন না করায় বর্তমানে আবার যত্রতত্র পোস্টার টানানো হচ্ছে।
এ বিষয়ে ইসি সচিব মো. হু’মায়ুন কবীর খোন্দকার বলেন, এ বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনাররা একটা সিদ্ধান্তে এসেছেন। যেহেতু অনেক স্টেকহোল্ডার (রাজনৈতিক দল) আছে, তাদের আগে মতামত নেওয়া প্রয়োজন। এটিই সিদ্ধান্ত হয়েছে, যে আগে তাদের মতামত আসুক। তারপর যদি আচরণ-বিধি কারেশনের প্রয়োজন হয়, সেটা করা হবে।
তিনি আরো বলেন, এখন যেটা আছে যে একটা দড়ির মধ্যে অনেক পোস্টার ঝুলিয়ে দেওয়া হয়। এতে পরিবেশ দূষণ হয়। কমিশন মনে করেন যে, এটি না করে যদি একটি নির্দিষ্ট জায়গা করে দেওয়া যায়, যেখানে পোস্টার লাগাবেন প্রার্থীরা।
অথবা ডিজিটালি করা যায় কিনা অথবা প্রতিটি পার্টির জন্য কী’ পরিমাণ তারা (দলগুলো) দেবে, তা নির্ধারণ করে দেওয়া যায় কিনা। এখন এটি চাপিয়ে দিয়ে হবে না। যারা স্টেকহোল্ডার, পলিটিক্যাল পার্টি, তাদের সঙ্গে আলোচনা করেই মূলত এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
Leave a Reply