cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
৩ দিনের ছুটিতে কক্সবাজার এখন লোকে-লোকারণ্য। পর্যট’কদের ভিড়কে কেন্দ্র করে হোটেল রুম ভাড়া, খাবারসহ প্রায় সবকিছুতেই অ’তিরিক্ত দাম হাতিয়ে নেয়ার মহোৎসব শুরু হয়েছে।
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে ঢল নেমেছে পর্যট’কদের। ঘুরতে আসা ৪ লাখরও বেশি মানুষের আনাগোনায় মুখরিত হয়ে উঠেছে সমুদ্র সৈকতের পাশাপাশি হিমছড়ি, ইনানি, সেন্টমা’র্টিনসহ বিভিন্ন পর্যটনকেন্দ্র।
তবে, চাহিদার কারণে বেশিরভাগ হোটেল রুমের বুকিং হয়ে গেছে আগেভাগেই। তাই নতুন করে আসা পর্যট’করা কয়েকগুণ বেশি টাকা দিয়ে হোটেলে উঠতে বাধ্য হচ্ছেন। অনেকে রুমই পাননি।
পর্যট’করা বলেন, আগের তুলনায় রুম এবং খাবারের দাম অনেক বেশি। কারো কোন ধরনের জবাবদিহীতা নেই। যে যেভাবে পাচ্ছে সেভাবেই দাম নিচ্ছে। সরকারের উচিত এই বিষয়টিতে নজর দেয়া।
এদিকে, পর্যট’ক সমাগমকে পুঁজি করে অ’তিরিক্ত টাকা আদায় করা হচ্ছে খাবার হোটেলগুলোতে। বেশি ভাড়া নেয়া হচ্ছে যানবাহনেও। তবে, পর্যটন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রকৃত ব্যবসায়ীরা নয় এমন অ’নৈতিক কাজের পেছনে রয়েছে অসাধু চক্র।
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল ও গেস্ট হাইজ মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আবুল কাশেম সিকদার বলেন, আমাদের নিয়মিত যেসব হোটেল-মোটেলগুলো আছে সেগুলোর কিছু রুম বিভিন্ন এজেন্সি আগে থেকেই বুকিং করে রেখেছিল। তারা এজেন্ট হিসেবে পর্যট’কদের কাছে বেশি দামে এসব রুম বিক্রি করেছে।
আইন-শৃংখলা বাহিনী বলছে, ট্যুরিস্ট পু’লিশের দায়িত্ব পর্যট’কদের নিরাপত্তার বিষয়টি দেখা। তাদের হয়’রানির বিষয়টি দেখভালের দায়িত্ব নির্বাহী প্রশাসনের।
এদিকে, পর্যট’কদের কাছ থেকে অ’ভিযোগ পাওয়া গেলে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছে অ’তিরিক্ত জে’লা ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্ম’দ আবু সুফিয়ান। তিনি বলেন, কক্সবাজার হচ্ছে বাংলাদেশের পর্যট’কের রাজধানী। এখানে যদি আম’রা পর্যট’কদের স্বাগত জানাতে চাই তাহলে অবশ্যই আমাদেরকে যৌক্তিক পর্যায়ে থাকতে হবে। যেখানেই অসঙ্গতি পাওয়া যাবে আম’রা সেখানেই আইনগত ব্যবস্থা নিব।
কক্সবাজারের সাড়ে ৪ শর বেশি হোটেল-মোটেলে পর্যট’ক ধারণ ক্ষমতা দেড় লাখের কিছুটা বেশি।