cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট সীমান্তপথে ভা’রত ভ্রমণে নতুন নিয়মের ‘গ্যাঁড়াকলে’ বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী যাত্রীরা।
আগরতলা ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের জারিকৃত নির্দেশনায়, আখাউড়া-আগরতলা ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট সীমান্তপথে এখন প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০ জন বাংলাদেশি ভিসাধারীর বেশি ভা’রতে প্রবেশ না করার নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আগরতলা ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ।
কারণ অনুসন্ধানে জানা গেছে, ভা’রতের ত্রিপুরা রাজ্যের আগরতলা ইমিগ্রেশনে প্রচুর জনবল সংকট, সার্ভা’র ও টেকনিক্যাল সমস্যা। বাংলাদেশি যাত্রীদের অ’ভিযোগ, আগরতলা ইমিগ্রেশন ডেস্কে পাসপোর্ট এন্ট্রি করতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অ’পেক্ষা করতে হয়।
আগরতলা ইমিগ্রেশনে পাসপোর্ট এন্ট্রি করতে দীর্ঘ সময় লাগায় যাত্রীরা আগরতলা বিমানবন্দর থেকে ফ্লাইট মিস করতে হচ্ছে। এতে যেমন আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে তেমনি চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট যাত্রীদের।
ভা’রতীয় সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বলছে, তাদের ইমিগ্রেশনে সার্ভা’র আপডেট করা হচ্ছে। সার্ভা’র সমস্যা ছাড়াও জনবল ও টেকনিক্যাল সমস্যা রয়েছে তাদের। এজন্য একজন পাসপোর্টধারীর এন্ট্রি কালেক্ট করতে সময়ক্ষেপণ করতে হয়।
কিন্তু যাত্রীদের এত সময় ধরে ডেস্কে সময়ক্ষেপণের কারণে নির্দিষ্ট সময়ে ফ্লাইট ধরতে পারছে না। আবার কাস্টমস ও বিএসএফের তল্লা’শিতেও চরমভাবে হয়’রানির অ’ভিযোগ উঠেছে।
ভুক্তভোগীরা জানান, ত্রিপুরা রাজ্যে থাকা তাদের আত্মীয়স্বজনের সঙ্গে দেখা করা, আবার ভা’রতে চিকিৎসা পরিষেবা নিতে ভা’রত গমন করতে হয় বাংলাদেশিদের। এতে মেডিকেল ও ব্যবসায়ীরা পড়েছেন মা’রাত্মক বিপাকে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উত্তরপূর্ব ভা’রতের মধ্যে ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলার পার্শ্ববর্তী আখাউড়া চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি যাত্রী যাতায়াত করেন। তাই যাত্রীদের কথা মা’থায় রেখে ভা’রত সরকার আখাউড়া সীমান্তের চেকপোস্ট’কে আইসিপিতে উন্নীত করে।
সুসংহত স্থলবন্দরে একই ছাদের তলায় রয়েছে বাংলাদেশ যাতায়াতকারী ও বাংলাদেশ থেকে আগত যাত্রীদের ইমিগ্রেশনের ব্যবস্থা, বিদেশ থেকে আগত যাত্রীদের সঙ্গে নিয়ে আসা ডলার এক্সচেঞ্জ করে ভা’রতীয় রুপি নেওয়ার জন্য ব্যাংকের শাখা।
কিন্তু বাংলাদেশি পাসপোর্টধারী যাত্রীরা আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট পার হতেই আগরতলা ইমিগ্রেশনে বিএসএফ জওয়ান ও ইমিগ্রেশনে কর্তব্যরত কর্মক’র্তা-কর্মচারীদের অ’পেশাদার আচরণ ও বিভিন্নভাবে হয়’রানির শিকার হতে হচ্ছে। এমনকি ইমিগ্রেশনে কর্ম’রতরা বাংলাদেশিদের বলে উঠেন- দুই দিন হয়নি দেশ স্বাধীন করে দিয়েছি, বেশি কথা বলবে না বলে হু’মকিরও অ’ভিযোগ রয়েছে।
যাত্রীরা বলছেন, আগরতলায় অধিকাংশ মানুষ যাতায়াত করেন নাড়ির টানে। তাছাড়া আখাউড়া-আগরতলা হয়ে ভা’রতে চিকিৎসা করাতেও প্রচুর বাংলাদেশি মেডিকেল ভিসায় ভা’রত গমন করেন। কিন্তু কাস্টমস ও ইমিগ্রেশনে যে হয়’রানি ও ভোগান্তি হয় তাতে দিনে দিনে এ পথে ভা’রত গমনে উৎসাহ হারাবে বাংলাদেশিরা।
তাছাড়াও ঢাকা এবং চট্টগ্রামের খুব কাছাকাছি হওয়ায় দিনে গিয়ে দিনে ফিরে আসা যায় আগরতলা থেকে। তাই ভোগান্তি এখানে কোনোভাবেই কা’ম্য নয়।
আখাউড়া ইমিগ্রেশন ইনচার্জ আব্দুল হামিদ যুগান্তরকে বলেন, আগরতলা ইমিগ্রেশন থেকে একটি নির্দেশনা আসে, প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০ জনের বেশি বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীকে ভা’রত না পাঠানোর জন্যে। তবে ভা’রত এমন নিষেধাজ্ঞা জারি করলেও ৭২ ঘণ্টার পরীক্ষা করা করো’নার নেগেটিভ সনদ নিয়ে আড়াই শতাধিক বাংলাদেশি ভা’রত গমন করছে প্রতিদিন।
তাছাড়া ভা’রত এ পর্যন্ত কাউকে ফেরতও পাঠায়নি। আখাউড়া ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট সীমান্তপথে গড়ে প্রতিদিন ৪০০ থেকে সাড়ে ৪৫০ পাসপোর্টধারী যাত্রী যাতায়াত করে থাকেন।