cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি ও দুই সহ-সভাপতি নির্বাচন নিয়ে দুই গ্রুপের মাঝে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
দুই গ্রুপেই সমান সংখ্যক প্রার্থী পরিচালক পদে নির্বাচিত হওয়ায় সমঝোতার ভিত্তিতে সভাপতি ও সহ-সভাপতি নির্বাচনকে ঘিরে এ উত্তেজনা তৈরি হয়।
সোমবার (১৩ নভেম্বর) বিকাল ৩ টা থেকে সমঝোতার চেষ্টা করে রাত ১০ টার দিকে উত্তেজনা ছড়ায়। এসময় উভয় পক্ষের বিপুল সংখ্যক সমর্থক জড়ো হন। উত্তেজনার খবর পেয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের পক্ষ থেকে পুলিশ মোতায়েন করা হয়।
তবে রাত সোয়া ১১টায় প্রধান নির্বাচন কমিশনার আব্দুল জব্বার জলিল বলেন- প্রেসিডিয়াম নির্বাচন সুষ্ঠু প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হয়েছে এবং এতে চেম্বারের সভাপতি হিসেবে সিলেট সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদের তাহমিন আহমদকে নির্বাচিত করা হয়েছে।
আর সিনিয়র সভাপতি হিসেবে সিলেট সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদ প্যানেলের ফালাহ উদ্দিন আলী আহমদ ও সহসভাপতি হিসেবে একই প্যানেলের মো. আতিক হোসেন নির্বাচিত হয়েছেন।
এর আগে গত শনিবার (১১ ডিসেম্বর) অনুষ্ঠিত সিলেট চেম্বারের পরিচালক পদের নির্বাচন। এতে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী দুই প্যানেল- সিলেট ব্যবসায়ী পরিষদ ও সিলেট সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদ থেকে ১১ জন করে পরিচালক নির্বাচিত হয়।
এর মাঝে ‘সিলেট ব্যবসায়ী পরিষদ’র নেতৃত্ব দিচ্ছেন সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খান ও ‘সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদ’র নেতৃত্ব দিচ্ছেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল।
দুই গ্রুপের মধ্যে সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদ থেকে সভাপতি সাবেক সভাপতি আবু তাহের মো. শোয়েব, তাহমিন আহমদ ও ফালাহ উদ্দিন আলী আহমদের নাম দেয়া হয়। অপরদিকে সিলেট ব্যবসায়ী পরিষদ থেকে সভাপতি পদে একক প্রার্থী হিসেবে আব্দুর রহমান জামিলের নাম জমা দেওয়া হয়েছে।
কিন্তু সমান সংখ্যক প্রার্থী নির্বাচিত হওয়ায় সোমবার বিকালে চেম্বারের সভাপতি ও দুই সহ-সভাপতি নির্বাচিত করার জন্য সিলেট নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের সদস্যরা উভয় গ্রুপকে নিয়ে বসে সমঝোতার চেষ্টা করেন। কিন্তু রাত হলে উত্তেজনা বিরাজ করে। খবর পেয় উপস্থিত হন সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (উত্তর) আজবাহার আলী শেখ।
জানা যায়, দুই প্যানেল থেকেই সমান সংখ্যক পরিচালক নির্বাচিত হওয়ায় সভাপতি ও দুই সহ-সভাপতি নির্বাচন নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়। এই জটিলতা নিরসনে দু প্যানেলকে নিয়েই সোমবার বিকেল থেকে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করে সমঝোতার চেষ্টা চালান নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের সদস্যরা।
এর আগে দুই প্যানেল থেকেই সভাপতি ও সহ-সভাপতি প্রার্থী তালিকা রোববার বিকেলে নির্বাচন কমিশনের কাছে জমা দেওয়া হয়। সভাপতি পদে সিলেট সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদ থেকে আবু তাহের মো. শোয়েব, তাহমিন আহমদ ও ফালাহ উদ্দিন আলী আহমদের নাম দেয়া হয়।
অপরদিকে, সিলেট ব্যবসায়ী পরিষদ থেকে সভাপতি পদে একক প্রার্থী হিসেবে আব্দুর রহমান জামিলের নাম জমা দেওয়া হয়।
কিন্তু নাম জমা দেওয়ার পরপরই সিলেট সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদের সভাপতি প্রার্থী তাহমিন আহমদ সিলেট ব্যবসায়ী পরিষদের সভাপতি প্রার্থী আব্দুর রহমান জামিল ও সহসভাপতি প্রার্থী হুমায়ুন আহমদের একই শ্রেণী হতে প্রার্থী হওয়ার অভিযোগ করে তাদের প্রার্থীতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেন।
তাহমিনের অভিযোগের ভিত্তিতে নির্বাচন কমিশনার জামিল ও হুমায়ুনের প্রার্থিতা বাতিল করেন। এ ঘটনার পরপরই শুরু হয় তুমুল উত্তেজনা।
জামিল ও হুমায়ুনের বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের বিষয়টি মিথ্যা দাবি করছেন তারা। তারা তারা প্যানেলভিত্তিক নয়, স্বতন্ত্রভাবে প্রার্থী হয়েছেন দাবি করে বলেন, এটি একটি ষড়যন্ত্র। এই নির্বাচন কমিশন প্রত্যক্ষভাবে পক্ষপাতিত্ব করেছে।
রাত ১১ টায় ঘটনাস্থল থেকে সিলেট সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশের কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আলীম মাহমুদ বলেন, আমরা চেম্বারের বাইরে এখন অবস্থান করছি। বাইরের পরিবেশ আপাতত শান্ত আছে। কিন্তু চেম্বার কার্যালয়ের ভেতরে কি হচ্ছে সেটা বলতে পারছি না।