cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ‘ওমিক্রন’ এর বিষয়ে সবাইকে সতর্ক থাকার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সোমবার (১৩ ডিসেম্বর) মন্ত্রিসভা বৈঠকের অনির্ধারিত আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী এই নির্দেশনা দেন বলে জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।
ভিডিও কনফারেন্সে গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী ও সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা বৈঠকে যোগ দেন।
মন্ত্রিসভা বৈঠকে শেখ হাসিনা বিশেষ কোনো নির্দেশনা দিয়েছে কিনা- সচিবালয়ে মন্ত্রিসভা বৈঠকের প্রেস ব্রিফিংয়ে জানতে চাইলে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘আজকে বিশেষ করে ওমিক্রন নিয়ে বেশি আলোচনা হয়েছে। এটার বিষয়ে খুবই কেয়ারফুল (সতর্ক) থাকতে বলা হয়েছে। আপনারা জানেন এটা পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে পড়ছে।’
তিনি বলেন, ‘আমরা খুব ভাগ্যবান যে দুজন শনাক্ত হয়েছেন, দুজনই হচ্ছেন ক্রিকেট বোর্ডের। ক্রিকেট বোর্ডের একটা সুবিধা আছে তাদের সাথে সোনারগাঁও হোটেলের একটা এগ্রিমেন্ট আছে। সোনারগাঁওয়ের একটা ফ্লোরের একটা উইং পুরোপুরি বায়ো বাবল হিসেবে রেখে দিয়েছে। সেজন্য যেসব খেলোয়াড়রা বাইরে থেকে আসে তারা বিমানবন্দর থেকে সরাসরি বায়ো বাবলে ঢুকে যায়, সেখানে টেস্ট হয়। লাকিলি সবার মধ্যে দুজনের ধরা পড়েছে, তারা ফ্যামিলি বা কারো সংস্পর্শে আসার কোনো সুযোগ পায়নি। বিমানবন্দর থেকে বায়ো বাবলের মধ্যে চলে গেছে। এটা একটা সুবিধা হয়েছে।’
মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘এ বিষয়ে (ওমিক্রন সংক্রমণ) বিশেষ দৃষ্টি দিতে বলা হয়েছে। বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞানীরা বুস্টার ডোজের জন্য একটা সুপারিশ করছে, সেটা আমাদের দেশের জন্যও ওনারা চিন্তা-ভাবনা করছেন, কীভাবে বুস্টার ডোজটা দেয়া যায়।’
‘আমি যেহেতু আমেরিকা থেকে এসেছি, ফ্রান্সেও আমাকে বুস্টার ডোজের কথা বলেছে। আমি বলছি, এটা আমি দেশে গিয়ে দেখব। এ বিষয়েও কারিগরি কমিটি ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। যাতে রেডি থাকে, বুস্টার ডোজ ফ্রি নাকি ফি দিয়ে দেয়া হবে- এ জিনিসগুলো ওনারা আলোচনা করে একটা নীতিমালা ঠিক করবেন।’
খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘তবে একটা জিনিস খেয়াল রাখতে হবে। আজকে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভায় বার বার রিকোয়েস্ট করা হয়েছে, উই হ্যাভ টু বি ভেরি ভেরি কেয়ারফুল। কারণ আমি দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে প্রটোকলটি (ওমিক্রন ব্যবস্থাপনা বিষয়ে) নিয়েছি। আমরা খুবই ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও তার স্ত্রী দুজনই দক্ষিণ আফ্রিকায় সিনিয়র কনসালটেন্ট ও নাগরিক। তারা আমাকে প্রটোকলটা দিয়ে দিয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘সেখানে তারা বলেছে, এটা খুব দ্রুত ছড়ায়। যদিও এটার প্রভাবে ডেল্টার মতো নয়। ওত ভয়ের কিছু না থাকলেও ছড়ানোর হারটা বেশি।’