cialis fiyat cialis sipariş http://umraniyetip.org/
Fapperman.com DoEscortscialis viagra viagra cialis cialis viagra cialis20mgsite.com geciktirici sprey azdırıcı damla
সিলেট চেম্বার অব কমা’র্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির পরিচালনা পরিষদের দ্বি-বার্ষিক নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। শনিবার (১১ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ চলে।
ভোটগ্রহণ শেষে গণনার পর রাত ১ টার দিকে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেন নির্বাচন পরিচালনা বোর্ডের চেয়ারম্যান আব্দুল জব্বার জলিল। এ সময় বোর্ডের দুই সদস্য অ্যাডভোকেট মিছবাউর রহমান আলম ও মো. সিরাজুল ইস’লাম শামীম উপস্থিত ছিলেন।
নির্বাচনে চার ক্যাটাগরির দুটির নির্বাচনে ৪০ প্রার্থীর মধ্যে পরিচালক পদে বিজয়ী হয়েছেন ১৮ জন। অ’পর দুই ক্যাটাগরিতে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৪ জন পরিচালক বিজয়ী হয়েছেন।
নির্বাচনে বিজয়ীরা হলেন- অর্ডিনারি শ্রেণি থেকে সিলেট সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদ প্যানেলের ফা’লাহ উদ্দিন আলী আহম’দ (৭১৩ ভোট), ফখর উছ সালেহীন নাহিয়ান (৭০৮), মুশফিক জায়গীদার (৬৫৩) এবং সিলেট ব্যবসায়ী পরিষদের হু’মায়ূন আহম’দ (৯১১ ভোট), জহিরুল কবির চৌধুরী (৮৬৭), ফাহিম আহম’দ চৌধুরী (৮৫৯), খন্দকার ইস’রার আহম’দ রকী’ (৭৯৬), আলীমুল এহছান চৌধুরী (৭৩২), মো. আব্দুস সামাদ (৬৮৮), দেবাংশু দাস মিঠু (৬৮৪), মো. নজরুল ইস’লাম (৬৫৩), আব্দুর রহমান জামিল (৬৫০) বিজয়ী হয়েছেন।
এসোসিয়েট শ্রেণি থেকে বিজয়ী হয়েছেন, সিলেট সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদের তাহমিন আহম’দ (৬৫৭), মুজিবুর রহমান মন্টু (৬৫৭), ওয়াহিদুজ্জামান চৌধুরী রাজিব (৬১২) ও কাজী মো. মোস্তাফিজুর রহমান (৬০৭) এবং সিলেট ব্যবসায়ী পরিষদের জিয়াউল হক (৫৭০ ভোট) ও হাজী সরোয়ার হোসেন ছেদু (৫৪০)।
এদিকে, পরিচালক প্রার্থীদের মধ্যে ট্রেড গ্রুপ শ্রেণিতে ও টাউন অ্যাসোসিয়েশন শ্রেণিতে সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদের চারজন বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন। তারা হলেন- ট্রেড গ্রুপ শ্রেণিতে আবু তাহের মো. শোয়েব (চেম্বারের বিদায়ী সভাপতি), মো. হিজকিল গুলজার ও মো. আতিক হোসেন এবং টাউন অ্যাসোসিয়েশন শ্রেণিতে আমিনুর রহমান। এ দুই ক্যাটাগরিতে চারটি পরিচালক পদে সিলেট ব্যবসায়ী পরিষদ কোনো প্রার্থী দেয়নি।
ফলাফল বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সিলেট ব্যবসায়ী পরিষদ ও সিলেট সম্মিলিত ব্যবসায়ী পরিষদ প্যানেল থেকে সমানসংখ্যক তথা ১১ জন করে প্রার্থী বিজয়ী হয়েছেন। ফলে চেম্বারের প্রেসিডিয়াম গঠন নিয়ে দেখা দিয়েছে জটিলতা। কোনো প্যানেল সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে না পারায় এখন সমঝোতা ছাড়া অন্য কোনো পথ খোলা নেই বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।